আফগানিস্তানে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করতে চায় রাশিয়া। দেশটির শক্তিশালী নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান সার্গেই শোইগু গতকাল (২৫ নভেম্বর) কাবুলে তালেবান নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা জানান। শোইগুর নেতৃত্বে রুশ প্রতিনিধি দল এবং তালেবান সরকারের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে আফগানিস্তানের পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনা হয়।
বৈঠকে সার্গেই শোইগু বলেন, মার্কিন সেনারা আফগানিস্তানে দীর্ঘ সময় ছিল এবং তাদের ভূমিকা আফগানিস্তান পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ হতে হবে। শোইগু তালেবান নেতাদের জানান, আফগানিস্তানের পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণ অপরিহার্য, কারণ তারা দেশটিতে দীর্ঘদিন সেনা মোতায়েন করেছিল।
এদিকে, তালেবান নেতারা আফগানিস্তানের উপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার চাপ কমানোর জন্য রাশিয়ার সহায়তা চেয়েছেন। তারা আফগান পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি এবং বিদেশি বিনিয়োগ আনার চেষ্টা করছে।
শোইগু বলেন, রাশিয়া আফগানিস্তানের সম্পদ ফেরত দেওয়ার দাবি করেছে, তবে তিনি সতর্ক করে দেন যে, আফগানিস্তানও সম্ভবত লিবিয়া, সিরিয়া এবং অন্যান্য দেশের মতো তার সম্পদ পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে সমস্যা সম্মুখীন হবে। তিনি বলেন, আফগানিস্তান পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রকেই অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।
এছাড়া, রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী শোইগু আফগানিস্তানে রাজনৈতিক সংলাপের জন্য একটি গঠনমূলক পরিবেশ তৈরির আগ্রহও প্রকাশ করেন, যা দেশটির অভ্যন্তরীণ সংকট নিরসনে সহায়ক হবে।
এমন এক সময় এই আলোচনা হচ্ছে, যখন রাশিয়া ইউক্রেনে যুদ্ধের পর পশ্চিমের চাপের মুখে আফগানিস্তানসহ অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে।
বৈঠকে সার্গেই শোইগু বলেন, মার্কিন সেনারা আফগানিস্তানে দীর্ঘ সময় ছিল এবং তাদের ভূমিকা আফগানিস্তান পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ হতে হবে। শোইগু তালেবান নেতাদের জানান, আফগানিস্তানের পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণ অপরিহার্য, কারণ তারা দেশটিতে দীর্ঘদিন সেনা মোতায়েন করেছিল।
এদিকে, তালেবান নেতারা আফগানিস্তানের উপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার চাপ কমানোর জন্য রাশিয়ার সহায়তা চেয়েছেন। তারা আফগান পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি এবং বিদেশি বিনিয়োগ আনার চেষ্টা করছে।
শোইগু বলেন, রাশিয়া আফগানিস্তানের সম্পদ ফেরত দেওয়ার দাবি করেছে, তবে তিনি সতর্ক করে দেন যে, আফগানিস্তানও সম্ভবত লিবিয়া, সিরিয়া এবং অন্যান্য দেশের মতো তার সম্পদ পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে সমস্যা সম্মুখীন হবে। তিনি বলেন, আফগানিস্তান পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রকেই অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।
এছাড়া, রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী শোইগু আফগানিস্তানে রাজনৈতিক সংলাপের জন্য একটি গঠনমূলক পরিবেশ তৈরির আগ্রহও প্রকাশ করেন, যা দেশটির অভ্যন্তরীণ সংকট নিরসনে সহায়ক হবে।
এমন এক সময় এই আলোচনা হচ্ছে, যখন রাশিয়া ইউক্রেনে যুদ্ধের পর পশ্চিমের চাপের মুখে আফগানিস্তানসহ অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে।