এ আর রাহমান ও তাঁর স্ত্রী সায়রা বানুর বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে সম্প্রতি কিছু গুঞ্জন এবং বিতর্ক শুরু হয়েছে, বিশেষ করে যখন রাহমানের ব্যান্ডের বেজ গিটারিস্ট মোহিনী দে ও তাঁর স্বামী মার্ক হার্টসাচের বিচ্ছেদের খবর সামনে আসে। এই দু'টি বিচ্ছেদের ঘটনার মধ্যে সম্পর্কের সম্ভাব্য যোগসূত্র নিয়ে নেট দুনিয়ায় নানা রকম গুঞ্জন শুরু হয়।
তবে মোহিনী দে নিজের ইনস্টাগ্রাম পোস্টের মাধ্যমে এসব গুঞ্জন পরিষ্কার করেছেন। তিনি জানান, এ আর রাহমানের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক সম্পূর্ণ পিতৃসুলভ এবং তাকে তিনি নিজের আদর্শ হিসেবে সম্মান করেন। তিনি আরও বলেন, সাড়ে আট বছর ধরে রাহমানের সঙ্গে কাজ করার ফলে তার ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং তারা একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান বজায় রাখেন।
মোহিনী এই পোস্টে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন যে, রাহমানের সঙ্গে তার সম্পর্ক বা সায়রা বানুর বিচ্ছেদে তার কোনো ভূমিকা নেই এবং এসব গুজবকে ভিত্তিহীন বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত মিথ্যা রটনাগুলোর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন এবং নিজের গোপনীয়তা ও ব্যক্তিগত জীবনকে সম্মান জানাতে সবাইকে অনুরোধ করেছেন।
এছাড়া, সায়রা বানুর আইনজীবী বন্দনা শাহ এই গুঞ্জনগুলোর বিরোধিতা করে জানিয়েছেন, সায়রা ও রাহমান নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং এর পেছনে কোনো তৃতীয় পক্ষের প্রভাব নেই।
তবে মোহিনী দে নিজের ইনস্টাগ্রাম পোস্টের মাধ্যমে এসব গুঞ্জন পরিষ্কার করেছেন। তিনি জানান, এ আর রাহমানের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক সম্পূর্ণ পিতৃসুলভ এবং তাকে তিনি নিজের আদর্শ হিসেবে সম্মান করেন। তিনি আরও বলেন, সাড়ে আট বছর ধরে রাহমানের সঙ্গে কাজ করার ফলে তার ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং তারা একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান বজায় রাখেন।
মোহিনী এই পোস্টে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন যে, রাহমানের সঙ্গে তার সম্পর্ক বা সায়রা বানুর বিচ্ছেদে তার কোনো ভূমিকা নেই এবং এসব গুজবকে ভিত্তিহীন বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত মিথ্যা রটনাগুলোর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন এবং নিজের গোপনীয়তা ও ব্যক্তিগত জীবনকে সম্মান জানাতে সবাইকে অনুরোধ করেছেন।
এছাড়া, সায়রা বানুর আইনজীবী বন্দনা শাহ এই গুঞ্জনগুলোর বিরোধিতা করে জানিয়েছেন, সায়রা ও রাহমান নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং এর পেছনে কোনো তৃতীয় পক্ষের প্রভাব নেই।