যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী ২০ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণের পর চীনের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করার পরিকল্পনা করেছেন। তবে এ বিষয়ে ওয়াশিংটনের চীনা দূতাবাস সতর্ক করে বলেছে, শুল্কযুদ্ধ বা বাণিজ্য যুদ্ধের কোনো পক্ষই জয়ী হতে পারবে না।
চীনা দূতাবাসের মুখপাত্র লিউ পেংইউ জানান, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক পারস্পরিক উপকারী এবং বাণিজ্যযুদ্ধের ফলে উভয় দেশের জন্য ক্ষতিরই সম্ভাবনা।
তিনি আরো বলেন, চীন মাদক চোরাচালান দমন করতে পদক্ষেপ নিয়েছে এবং ফেন্টানিলের উপাদান যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাহিত হওয়ার বিষয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো সহায়তা করছে না, যা যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগের বিপরীত।
এদিকে, ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, তিনি মেক্সিকো, কানাডা ও চীন থেকে আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করবেন।
এর মধ্যে, চীনের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত রয়েছে, যা অবৈধ অভিবাসন ও মাদক পাচারের বিরুদ্ধে চীনের পদক্ষেপ না নেওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
চীনা দূতাবাসের মুখপাত্র লিউ পেংইউ জানান, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক পারস্পরিক উপকারী এবং বাণিজ্যযুদ্ধের ফলে উভয় দেশের জন্য ক্ষতিরই সম্ভাবনা।
তিনি আরো বলেন, চীন মাদক চোরাচালান দমন করতে পদক্ষেপ নিয়েছে এবং ফেন্টানিলের উপাদান যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাহিত হওয়ার বিষয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো সহায়তা করছে না, যা যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগের বিপরীত।
এদিকে, ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, তিনি মেক্সিকো, কানাডা ও চীন থেকে আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করবেন।
এর মধ্যে, চীনের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত রয়েছে, যা অবৈধ অভিবাসন ও মাদক পাচারের বিরুদ্ধে চীনের পদক্ষেপ না নেওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।