অযৌক্তিক চাওয়া ও বাধা হয়ে দাঁড়ানো গোষ্ঠী কিংবা প্রতিষ্ঠানকে প্রতিহত করার মনোবল ধারণ করার আহ্বান জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম।
আজ (২৬ নভেম্বর) সকালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থীদের পরিবারের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে এই আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ২৫টি পরিবারকে তিন লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ, এবং জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
সারজিস আলম বলেন, “ফ্যাসিস্ট শক্তির বাধার মুখোমুখি হতে ভয় পেলে, যেই বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি, তা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। রাষ্ট্র কাঠামোয় যারা দীর্ঘদিন সুবিধাভোগী ছিল, তারা এখনো বিভিন্নভাবে বাধা সৃষ্টি করছে।”
শিক্ষা খাতে তৈরি অস্থিরতা নিয়ে প্রধান অতিথি সিদ্দিক জোবায়ের বলেন, “আমরা যেন ৭১-এর মতো ভুল না করি। আন্দোলনের মূল লক্ষ্য সফল করতে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফিরে আসতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।”
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে শহীদ হওয়া পরিবারের দুঃখের বর্ণনা দিয়ে মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বলেন, “শহীদ পরিবারগুলো যে ত্যাগ স্বীকার করেছে, তা আমাদের সবার সম্মানের জায়গায় রাখা উচিত।”
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করা উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, “এই আন্দোলন কেবল বাংলাদেশের নয়, এটি বিশ্বজুড়ে পরিচিত। এটি নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে এবং অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।”
অনুষ্ঠান শেষে ১৬টি শহীদ পরিবারের হাতে ৫ লাখ টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়। এর আগে ৮টি পরিবার এই অনুদান পেয়েছে।
আজ (২৬ নভেম্বর) সকালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থীদের পরিবারের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে এই আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ২৫টি পরিবারকে তিন লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ, এবং জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
সারজিস আলম বলেন, “ফ্যাসিস্ট শক্তির বাধার মুখোমুখি হতে ভয় পেলে, যেই বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি, তা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। রাষ্ট্র কাঠামোয় যারা দীর্ঘদিন সুবিধাভোগী ছিল, তারা এখনো বিভিন্নভাবে বাধা সৃষ্টি করছে।”
শিক্ষা খাতে তৈরি অস্থিরতা নিয়ে প্রধান অতিথি সিদ্দিক জোবায়ের বলেন, “আমরা যেন ৭১-এর মতো ভুল না করি। আন্দোলনের মূল লক্ষ্য সফল করতে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফিরে আসতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।”
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে শহীদ হওয়া পরিবারের দুঃখের বর্ণনা দিয়ে মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বলেন, “শহীদ পরিবারগুলো যে ত্যাগ স্বীকার করেছে, তা আমাদের সবার সম্মানের জায়গায় রাখা উচিত।”
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করা উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, “এই আন্দোলন কেবল বাংলাদেশের নয়, এটি বিশ্বজুড়ে পরিচিত। এটি নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে এবং অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।”
অনুষ্ঠান শেষে ১৬টি শহীদ পরিবারের হাতে ৫ লাখ টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়। এর আগে ৮টি পরিবার এই অনুদান পেয়েছে।