চট্টগ্রামে আদালত প্রাঙ্গণে হত্যাকাণ্ডের শিকার আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের জানাজা বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে চট্টগ্রামের জমিয়াতুল ফালাহ জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১১টায় এই জানাজা সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম।
সারজিস আলম এক ভেরিফাইড ফেসবুক পোস্টে চট্টগ্রাম মহানগরবাসী, সহকর্মী এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের জানাজায় অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি লেখেন, "সকলে একত্রে জানাজায় অংশগ্রহণ করে শহীদ সাইফুল ইসলামের জন্য দোয়া করব, দেখা হবে ইনশাআল্লাহ। ইনকিলাব, জিন্দাবাদ।"
এর আগে মঙ্গলবার রাতে আরেকটি ফেসবুক পোস্টে সারজিস আলম বলেন, "ধর্মকে টুল হিসেবে ব্যবহার করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করা কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।" তিনি আরও লেখেন, "আইনজীবী হত্যায় যারা জড়িত, তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই। উগ্রপন্থীদের বিচার ধর্ম দেখে নয়, তাদের কর্মকাণ্ড দেখে হওয়া উচিত।"
মঙ্গলবার দুপুরে সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশকে কারাগারে পাঠানোর সময় তার অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এ সময় সরকার পক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন আইনজীবী সাইফুল ইসলামের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সংঘর্ষে আহত ছয়জন বর্তমানে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সারজিস আলম এক ভেরিফাইড ফেসবুক পোস্টে চট্টগ্রাম মহানগরবাসী, সহকর্মী এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের জানাজায় অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি লেখেন, "সকলে একত্রে জানাজায় অংশগ্রহণ করে শহীদ সাইফুল ইসলামের জন্য দোয়া করব, দেখা হবে ইনশাআল্লাহ। ইনকিলাব, জিন্দাবাদ।"
এর আগে মঙ্গলবার রাতে আরেকটি ফেসবুক পোস্টে সারজিস আলম বলেন, "ধর্মকে টুল হিসেবে ব্যবহার করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করা কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।" তিনি আরও লেখেন, "আইনজীবী হত্যায় যারা জড়িত, তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই। উগ্রপন্থীদের বিচার ধর্ম দেখে নয়, তাদের কর্মকাণ্ড দেখে হওয়া উচিত।"
মঙ্গলবার দুপুরে সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশকে কারাগারে পাঠানোর সময় তার অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এ সময় সরকার পক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন আইনজীবী সাইফুল ইসলামের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সংঘর্ষে আহত ছয়জন বর্তমানে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।