মার্কিন বাণিজ্যনীতিতে যে আবারও বড়সড় পরিবর্তন আসতে চলেছে ট্রাম্পের জয়লাভের পর তা অনেকটাই স্পষ্ট ছিল। চীন, কানাডা এবং মেক্সিকোর ওপর ট্রাম্পের শুল্কারোপের ঘোষণা সেই ধারণাকেই সত্য করে তুললো। ক্ষমতা হাতে নেবার প্রথম দিনই দেশ তিনটির ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন তিনি। এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজ এ তথ্য জানায়।মার্কিন প্রেসিডেন্টের এমন ঘোষণার পর থেকেই চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। আবারও কি দুই পরাশক্তির মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ দেখতে যাচ্ছে বিশ্ব? শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয় বিশ্লেষকদের দাবি, ট্রাম্পের শুল্কারোপের সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়বে অন্যান্য দেশেও।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডেরাল রিজার্ভ সিস্টেমের সাবেক গভর্নর র্যানডাল ক্রসজনার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর যে পরিমাণ আমদানি হয়, তা জিডিপির ১৫ শতাংশ। কিন্তু অনেক দেশের জন্য এই পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে আরও বেশি। তাই এই সিদ্ধান্তের প্রভাব অনেক বড়। এই শুল্ক নীতি মার্কিন অর্থনীতির চেয়ে অন্যান্য দেশগুলোতে আরও বড় প্রভাব ফেলবে।
এদিকে, এরই মধ্যে বিরুপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। কয়েক বছরের ইতিহাসে মার্কিন ডলারের বিপরীতে ব্যাপক দরপতন হয়েছে চীন, কানাডা ও মেক্সিকান মুদ্রার। বিনিময় হার কমেছে ইউরো, পাউন্ড ও অস্ট্রেলিয়ান ডলারেরও। দরপতনের দেখা মিলেছে এশিয়ার মূল শেয়ারবাজারগুলোতেও। এমন পরিস্থিতিতে, মার্কিন বাজারের বিকল্প খুঁজছে কেউ কেউ।
এর আগে মঙ্গলবার, চীনসহ ৩ দেশের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। কানাডা-মেক্সিকান পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশসহ চীনা পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আদায়ের হুঁশিয়ারি দেন তিনি।গেল বছর, চীন-কানাডা-মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানিকৃত পণ্যের মূল্য ছিল দেড় ট্রিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডেরাল রিজার্ভ সিস্টেমের সাবেক গভর্নর র্যানডাল ক্রসজনার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর যে পরিমাণ আমদানি হয়, তা জিডিপির ১৫ শতাংশ। কিন্তু অনেক দেশের জন্য এই পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে আরও বেশি। তাই এই সিদ্ধান্তের প্রভাব অনেক বড়। এই শুল্ক নীতি মার্কিন অর্থনীতির চেয়ে অন্যান্য দেশগুলোতে আরও বড় প্রভাব ফেলবে।
এদিকে, এরই মধ্যে বিরুপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। কয়েক বছরের ইতিহাসে মার্কিন ডলারের বিপরীতে ব্যাপক দরপতন হয়েছে চীন, কানাডা ও মেক্সিকান মুদ্রার। বিনিময় হার কমেছে ইউরো, পাউন্ড ও অস্ট্রেলিয়ান ডলারেরও। দরপতনের দেখা মিলেছে এশিয়ার মূল শেয়ারবাজারগুলোতেও। এমন পরিস্থিতিতে, মার্কিন বাজারের বিকল্প খুঁজছে কেউ কেউ।
এর আগে মঙ্গলবার, চীনসহ ৩ দেশের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। কানাডা-মেক্সিকান পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশসহ চীনা পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আদায়ের হুঁশিয়ারি দেন তিনি।গেল বছর, চীন-কানাডা-মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানিকৃত পণ্যের মূল্য ছিল দেড় ট্রিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি।