আমি চাই বাংলাদেশের আর কোনো মা যেন তার সন্তানকে না হারায় বলে উল্লেখ করেছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ চত্বরে ডা. শামসুল আলম খান মিলনের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।এ সময় শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
নূরজাহান বেগম বলেন, যারা গণতন্ত্রের পক্ষে থাকে, গণতন্ত্রের কথা বলে তাদেরই তো আমরা শ্রদ্ধা করব। আজকে ডা. মিলন চলে গেছেন কিন্তু দেশবাসী উনাকে স্মরণ করছে। আমরা যেখানেই থাকি, ঘরে বাইরে আজকের এ দিবসটিকে আমরা মনে রাখি। মা তার সন্তানকে হারিয়েছে, আমি চাই বাংলাদেশের আর কোনো মা যেন তার সন্তানকে না হারায়। তিনি বলেন, স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে আমাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনেও অনেক মায়ের বুকটা খালি হয়েছে। এ কষ্টটা আর কোনো মায়ের পাওয়া উচিত নয়। কাজেই যার যার জায়গা থেকে দেশটা ভালো থাকুক আমরা এটাই চাই।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, শহীদরা যে রক্ত আমাদের আন্দোলনে দিয়ে গেছেন। কেউ দুচোখ হারিয়েছে, কেউ হাত হারিয়েছে, কেউ পা হারিয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ৫২ ভাষা আন্দোলন, মিলনের আত্মত্যাগ আমাদের এটা শিখিয়েছে যে স্বৈরাচার নিপাত যাবেই।এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদা) অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. নাজমুল হোসেনসহ, চিকিৎসকরা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।
নূরজাহান বেগম বলেন, যারা গণতন্ত্রের পক্ষে থাকে, গণতন্ত্রের কথা বলে তাদেরই তো আমরা শ্রদ্ধা করব। আজকে ডা. মিলন চলে গেছেন কিন্তু দেশবাসী উনাকে স্মরণ করছে। আমরা যেখানেই থাকি, ঘরে বাইরে আজকের এ দিবসটিকে আমরা মনে রাখি। মা তার সন্তানকে হারিয়েছে, আমি চাই বাংলাদেশের আর কোনো মা যেন তার সন্তানকে না হারায়। তিনি বলেন, স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে আমাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনেও অনেক মায়ের বুকটা খালি হয়েছে। এ কষ্টটা আর কোনো মায়ের পাওয়া উচিত নয়। কাজেই যার যার জায়গা থেকে দেশটা ভালো থাকুক আমরা এটাই চাই।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, শহীদরা যে রক্ত আমাদের আন্দোলনে দিয়ে গেছেন। কেউ দুচোখ হারিয়েছে, কেউ হাত হারিয়েছে, কেউ পা হারিয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ৫২ ভাষা আন্দোলন, মিলনের আত্মত্যাগ আমাদের এটা শিখিয়েছে যে স্বৈরাচার নিপাত যাবেই।এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদা) অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. নাজমুল হোসেনসহ, চিকিৎসকরা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।