শ্রীলঙ্কায় একটি খামারের ট্রাক্টরে করে স্কুল থেকে ফেরার পথে বন্যার পানিতে ভেসে ৬ শিশুসহ ৮ জন। এরপর থেকে তারা নিখোঁজ রয়েছেন।বুধবার দেশটির পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপের কারণে শ্রীলঙ্কায় গত দু’দিন ধরে প্রবল বাতাস ও ভারী বর্ষণের কারণে ১৭টি জেলায় বাড়িঘর, মাঠ ও রাস্তাঘাট প্লাবিত হয়েছে। কর্তৃপক্ষ চা-উৎপাদিত পাহাড়ি এলাকায় ট্রেন পরিষেবা স্থগিত ঘোষণা করেছে।জানা গেছে, দেশটির পূর্বাঞ্চলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ১১ জন স্কুলশিশুকে বহনকারী একটি খামারের ট্রাক্টর বন্যার পানিতে ভেসে যায়।
বুধবার স্থানীয় পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে, কারাইটিভু শহরের কাছে এই ঘটনায় পাঁচ শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রাক্টর চালকসহ আরও ছয় শিশু এবং অন্য একজন প্রাপ্তবয়স্ক এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান চলছে।দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র (ডিএমসি) জানিয়েছে, দেশের মধ্যাঞ্চলের বাদুল্লার পাহাড়ি অঞ্চলে একটি ইটের দেয়াল ধসে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আবহাওয়াজনিত অন্যান্য ঘটনায় আরও আটজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ডিএমসি।
ডিএমসির তথ্যানুসারে, ভারী বৃষ্টিপাত ও আকস্মিক বন্যায় বুধবার সকাল নাগাদ দেশের ১৭টি জেলায় ৫৯,৬২৯টি পরিবারের অন্তত ২০৭,৫৮২ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।খবরে আরও বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কা সরকার ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্ধার এবং খাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহ করতে সেনা ও নৌবাহিনী মোতায়েন করেছে।আবহাওয়া অধিদফতর বঙ্গোপসাগরে একটি গভীর নিম্নচাপের জন্য গুরুতর আবহাওয়াকে দায়ী করেছে। সতর্ক করেছে বলেছে, এটি শ্রীলঙ্কার কাছাকাছি চলে আসতে পারে এবং বৃহস্পতিবার ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। সূত্র: এপি, সিনহুয়া
বুধবার স্থানীয় পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে, কারাইটিভু শহরের কাছে এই ঘটনায় পাঁচ শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রাক্টর চালকসহ আরও ছয় শিশু এবং অন্য একজন প্রাপ্তবয়স্ক এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান চলছে।দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র (ডিএমসি) জানিয়েছে, দেশের মধ্যাঞ্চলের বাদুল্লার পাহাড়ি অঞ্চলে একটি ইটের দেয়াল ধসে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আবহাওয়াজনিত অন্যান্য ঘটনায় আরও আটজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ডিএমসি।
ডিএমসির তথ্যানুসারে, ভারী বৃষ্টিপাত ও আকস্মিক বন্যায় বুধবার সকাল নাগাদ দেশের ১৭টি জেলায় ৫৯,৬২৯টি পরিবারের অন্তত ২০৭,৫৮২ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।খবরে আরও বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কা সরকার ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্ধার এবং খাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহ করতে সেনা ও নৌবাহিনী মোতায়েন করেছে।আবহাওয়া অধিদফতর বঙ্গোপসাগরে একটি গভীর নিম্নচাপের জন্য গুরুতর আবহাওয়াকে দায়ী করেছে। সতর্ক করেছে বলেছে, এটি শ্রীলঙ্কার কাছাকাছি চলে আসতে পারে এবং বৃহস্পতিবার ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। সূত্র: এপি, সিনহুয়া