দশ বছর আগে জেমস হাওয়েলসের হারিয়ে যাওয়া বিটকয়েন ধনের হার্ড ড্রাইভ ভুলবশত ফেলে দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন তার প্রাক্তন সঙ্গী হালফিনা এডি-ইভান্স। এই হার্ড ড্রাইভটিতে ৮,০০০ বিটকয়েন ছিল যার বর্তমান মূল্য প্রায় ৫,৯০০ কোটি টাকা (৫৬৯ মিলিয়ন পাউন্ড)। হালফিনা জানান, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার সময় জেমসের অনুরোধে হার্ড ড্রাইভটি নিউপোর্টের একটি ল্যান্ডফিলে ফেলে দেন। তিনি বলেন, তিনি আমাকে জঞ্জাল পরিষ্কার করতে বলেছিলেন। আমি জানতাম না এর ভেতরে কী আছে। এটি হারানোর দায় আমার নয়।
২০০৯ সালে হাওয়েলস এই বিটকয়েন মাইন করেছিলেন। কিন্তু হার্ড ড্রাইভটি সংরক্ষণ করতে ভুলে যান। পরবর্তী সময়ে এর মূল্যবৃদ্ধি হলে তিনি তা ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করেন। বর্তমানে এটি নিউপোর্টের একটি ল্যান্ডফিলে প্রায় ১ লাখ টন বর্জ্যের নিচে চাপা পড়ে আছে।
হাওয়েলস নিউপোর্ট সিটি কাউন্সিলের বিরুদ্ধে ৪,৯০০ কোটি টাকার (৪৯৫ মিলিয়ন পাউন্ড) ক্ষতিপূরণের মামলা করেছেন। তার অভিযোগ, কাউন্সিল তাকে ল্যান্ডফিলে খোঁজার অনুমতি দেয়নি। তিনি বলেন, ধন খোঁজার এই অভিযান থেমে নেই। এর মূল্য প্রতিদিন বাড়ছে।
তবে সিটি কাউন্সিল পরিবেশগত ক্ষতির শঙ্কায় অনুমতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এক মুখপাত্র জানান, আমাদের পরিবেশগত নীতিমালার অধীনে খনন করা সম্ভব নয়। এটি এলাকায় বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এদিকে, হালফিনা এই ধন সম্পদ থেকে কোনো লাভ চান না বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আমি এর একটি পয়সাও চাই না। তিনি আরও বলেন, এই বিষয়টি হাওয়েলসের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলেছে। হার্ড ড্রাইভটি উদ্ধার হলে হাওয়েলস তার সম্পদের ১০% দিয়ে নিউপোর্টকে যুক্তরাজ্যের ‘দুবাই বা লাস ভেগাস’ হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে আপাতত, আইনি লড়াইয়ের শুনানি আগামী ডিসেম্বরের প্রথম দিকে হওয়ার কথা।
সূত্র : এনডিটিভি
২০০৯ সালে হাওয়েলস এই বিটকয়েন মাইন করেছিলেন। কিন্তু হার্ড ড্রাইভটি সংরক্ষণ করতে ভুলে যান। পরবর্তী সময়ে এর মূল্যবৃদ্ধি হলে তিনি তা ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করেন। বর্তমানে এটি নিউপোর্টের একটি ল্যান্ডফিলে প্রায় ১ লাখ টন বর্জ্যের নিচে চাপা পড়ে আছে।
হাওয়েলস নিউপোর্ট সিটি কাউন্সিলের বিরুদ্ধে ৪,৯০০ কোটি টাকার (৪৯৫ মিলিয়ন পাউন্ড) ক্ষতিপূরণের মামলা করেছেন। তার অভিযোগ, কাউন্সিল তাকে ল্যান্ডফিলে খোঁজার অনুমতি দেয়নি। তিনি বলেন, ধন খোঁজার এই অভিযান থেমে নেই। এর মূল্য প্রতিদিন বাড়ছে।
তবে সিটি কাউন্সিল পরিবেশগত ক্ষতির শঙ্কায় অনুমতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এক মুখপাত্র জানান, আমাদের পরিবেশগত নীতিমালার অধীনে খনন করা সম্ভব নয়। এটি এলাকায় বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এদিকে, হালফিনা এই ধন সম্পদ থেকে কোনো লাভ চান না বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আমি এর একটি পয়সাও চাই না। তিনি আরও বলেন, এই বিষয়টি হাওয়েলসের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলেছে। হার্ড ড্রাইভটি উদ্ধার হলে হাওয়েলস তার সম্পদের ১০% দিয়ে নিউপোর্টকে যুক্তরাজ্যের ‘দুবাই বা লাস ভেগাস’ হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে আপাতত, আইনি লড়াইয়ের শুনানি আগামী ডিসেম্বরের প্রথম দিকে হওয়ার কথা।
সূত্র : এনডিটিভি