বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি বিকেলের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টির নাম হতে পারে ‘ফেনগাল’। তবে এটি বাংলাদেশে তেমন প্রভাব ফেলবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন আবহাওয়াবিদরা।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা বলেন, “আজ বিকেলের মধ্যে এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এটি শ্রীলঙ্কার দিকে অগ্রসর হবে। ফলে বাংলাদেশে বড় কোনো প্রভাব পড়বে না। তবে খুলনা ও চট্টগ্রামের উপকূলীয় অঞ্চলে বৃষ্টিপাত হতে পারে। ঢাকার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।”
সমুদ্রবন্দরগুলোর জন্য ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত বহাল রাখা হয়েছে। সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গভীর নিম্নচাপটি বর্তমানে স্থির রয়েছে। এটি বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ১৮২৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার থেকে ১৭৭০ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা থেকে ১৭১৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা বন্দর থেকে ১৭১০ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। নিম্নচাপটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘনীভূত হতে পারে।
গভীর নিম্নচাপটির কেন্দ্র থেকে ৪৮ কিমি এলাকায় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিমি, যা দমকা বা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিমি পর্যন্ত বাড়ছে। ফলে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে সাগর উত্তাল রয়েছে।
সমুদ্র ও মাছ ধরার নৌযানগুলোর জন্য নির্দেশনায় বলা হয়েছে,
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে থাকা মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থাকতে এবং সতর্কতার সঙ্গে চলাচল করতে বলা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত গভীর সাগরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
এদিকে, এই সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের জন্য সরাসরি হুমকি না হলেও সবার সতর্ক থাকা জরুরি বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা বলেন, “আজ বিকেলের মধ্যে এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এটি শ্রীলঙ্কার দিকে অগ্রসর হবে। ফলে বাংলাদেশে বড় কোনো প্রভাব পড়বে না। তবে খুলনা ও চট্টগ্রামের উপকূলীয় অঞ্চলে বৃষ্টিপাত হতে পারে। ঢাকার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।”
সমুদ্রবন্দরগুলোর জন্য ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত বহাল রাখা হয়েছে। সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গভীর নিম্নচাপটি বর্তমানে স্থির রয়েছে। এটি বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ১৮২৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার থেকে ১৭৭০ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা থেকে ১৭১৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা বন্দর থেকে ১৭১০ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। নিম্নচাপটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘনীভূত হতে পারে।
গভীর নিম্নচাপটির কেন্দ্র থেকে ৪৮ কিমি এলাকায় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিমি, যা দমকা বা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিমি পর্যন্ত বাড়ছে। ফলে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে সাগর উত্তাল রয়েছে।
সমুদ্র ও মাছ ধরার নৌযানগুলোর জন্য নির্দেশনায় বলা হয়েছে,
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে থাকা মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থাকতে এবং সতর্কতার সঙ্গে চলাচল করতে বলা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত গভীর সাগরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
এদিকে, এই সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের জন্য সরাসরি হুমকি না হলেও সবার সতর্ক থাকা জরুরি বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।