তীব্র তুষারপাতে বিপর্যস্ত দক্ষিণ কোরিয়ার জনজীবন। গত দুই দিনে রাজধানী সিউলসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় ৪০ সেন্টিমিটারের বেশি তুষারপাতের রেকর্ড করা হয়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তাঘাট, ট্রেন চলাচল। বাতিল করা হয় ফেরি চলাচল ও ফ্লাইট। ভারি তুষারপাতের কারণে দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৫ জনের মৃত্যু খবর পাওয়া গেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ব্যাপক তুষারপাতের কারণে দেড় শতাধিক ফ্লাইট বাতিল ও ফেরি চলাচল স্থগিত করা হয়। এক হাজারেরও বেশি পরিবার বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। বন্ধ ঘোষণা করা হয় ১২শর বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।সাধারণত তুষারপাতের পরবর্তীসময় শীতের তীব্রতা অনেক বেড়ে যায়। দেশটির আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শুক্রবার থেকে তাপমাত্রা -৭ ডিগ্রিতে নেমে আসবে আর এতে অসহনীয় শীত অনুভূত হবে। এমন পরিস্থিতিতে সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্কতার সাথে চলাফেরার নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইউল।
সিউলসহ মেট্রোপলিটন এলাকায় ৪০ সেন্টিমিটারেরও বেশি তুষারপাত হয়েছে বেশ কয়েকটি এলাকায়। সিউলের গাংওয়ানদো ৪১ দশমিক ৬ সেন্টিমিটারেরও বেশি তুষারপাত হয়।এছাড়াও ইয়োংইন ৪৭ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার, সুয়নে ৪৩, গুনপোতে ৪৩ দশমিক ১ এবং আনিয়াংয়ে ৪০ দশমিক ৭ সেন্টিমিটারের ভারি তুষারপাতের রেকর্ড করা হয়।নভেম্বর মাসে এই অস্বাভাবিক ভারি তুষারপাতের জন্য কোরিয়ান উপদ্বীপের পশ্চিমে সমুদ্রে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তাপমাত্রাকে দায়ী করেছেন আবহাওয়াবিদরা।
সিউলসহ মেট্রোপলিটন এলাকায় ৪০ সেন্টিমিটারেরও বেশি তুষারপাত হয়েছে বেশ কয়েকটি এলাকায়। সিউলের গাংওয়ানদো ৪১ দশমিক ৬ সেন্টিমিটারেরও বেশি তুষারপাত হয়।এছাড়াও ইয়োংইন ৪৭ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার, সুয়নে ৪৩, গুনপোতে ৪৩ দশমিক ১ এবং আনিয়াংয়ে ৪০ দশমিক ৭ সেন্টিমিটারের ভারি তুষারপাতের রেকর্ড করা হয়।নভেম্বর মাসে এই অস্বাভাবিক ভারি তুষারপাতের জন্য কোরিয়ান উপদ্বীপের পশ্চিমে সমুদ্রে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তাপমাত্রাকে দায়ী করেছেন আবহাওয়াবিদরা।