ভারতের মেঘালয় সীমান্তে অনুপ্রবেশের পর এক বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। নিহত রিজাউল করিম মাথায় আঘাত পেয়ে অচেতন অবস্থায় পানিতে তলিয়ে গিয়েছিলেন বলে জানানো হয়েছে। পরে তার মরদেহ ভারতে ময়নাতদন্ত করা হয়।
সূত্র অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় নেত্রকোনা ব্যাটালিয়ন (৩১ বিজিবি)-এর আওতাধীন মুন্সিপাড়া বিওপির দায়িত্বে থাকা ধোবাউড়া উপজেলার দীগলবাঘ সীমান্তের পিলার ১১৩৮/৪-এস এলাকা দিয়ে সাত বাংলাদেশি নাগরিক ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রায় ১০০-১৫০ গজ ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় ১৮১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের দমদমা ক্যাম্পের টহলরত সদস্যরা তাদের চ্যালেঞ্জ করলে ছয়জন পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। তবে শেরপুর সদর উপজেলার আলিনাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো. রিজাউল করিম (৩৫) পালানোর চেষ্টা করার সময় একটি কালভার্ট থেকে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হন এবং অচেতন অবস্থায় পানিতে তলিয়ে যান।
বিএসএফ সদস্যরা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টারে নিয়ে গেলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়। বিএসএফ জানিয়েছে, তার মরদেহের ময়নাতদন্ত ভারতে সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার (২৬ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় নেত্রকোনা জেলার বিজয়পুর সীমান্তে বিএসএফ ও বিজিবির যৌথ সহযোগিতায় মৃত রিজাউল করিমের মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, মরদেহ পুনরায় সুরতহাল ও ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নির্ধারণ করা হবে।
সূত্র অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় নেত্রকোনা ব্যাটালিয়ন (৩১ বিজিবি)-এর আওতাধীন মুন্সিপাড়া বিওপির দায়িত্বে থাকা ধোবাউড়া উপজেলার দীগলবাঘ সীমান্তের পিলার ১১৩৮/৪-এস এলাকা দিয়ে সাত বাংলাদেশি নাগরিক ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রায় ১০০-১৫০ গজ ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় ১৮১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের দমদমা ক্যাম্পের টহলরত সদস্যরা তাদের চ্যালেঞ্জ করলে ছয়জন পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। তবে শেরপুর সদর উপজেলার আলিনাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো. রিজাউল করিম (৩৫) পালানোর চেষ্টা করার সময় একটি কালভার্ট থেকে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হন এবং অচেতন অবস্থায় পানিতে তলিয়ে যান।
বিএসএফ সদস্যরা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টারে নিয়ে গেলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়। বিএসএফ জানিয়েছে, তার মরদেহের ময়নাতদন্ত ভারতে সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার (২৬ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় নেত্রকোনা জেলার বিজয়পুর সীমান্তে বিএসএফ ও বিজিবির যৌথ সহযোগিতায় মৃত রিজাউল করিমের মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, মরদেহ পুনরায় সুরতহাল ও ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নির্ধারণ করা হবে।