ময়মনসিংহে টাউনহলের তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এক আয়োজনে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া ৫৫ পরিবারের প্রত্যেককে পাঁচ লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বক্তব্য দেন। তিনি শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বলেন, "কালো শকুনদের চক্রান্ত এখনও থামেনি। আমাদের লক্ষ্য থাকবে কোনো শহীদ পরিবার বা আহত ভাইকে দুর্দশাগ্রস্ত হতে না দেওয়া।"
সারজিস আলম বলেন, "আমরা শহীদ পরিবারের পাশে থাকব, তাদের গায়ে আঁচড় লাগতে দেব না। তবে এই কাজ বাস্তবায়ন করতে সময় লাগবে। যথাযথ নথিপত্র সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, 'সবকিছু সঠিকভাবে করা হলে এক সপ্তাহের মধ্যেই ফান্ড পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।'"
অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবারের সদস্যদের কাছে গিয়ে তাদের খোঁজখবর নেন সারজিস। তিনি অভ্যুত্থানের লক্ষ্য ও চেতনা ধরে রাখার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, "যে স্বপ্ন ও স্পিরিট নিয়ে এই অভ্যুত্থান হয়েছে, তা রক্ষা করা আমাদের সবার দায়িত্ব। প্রশাসনের যারা হত্যাযজ্ঞে জড়িত ছিল, তাদের শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য ভিডিও ফুটেজ ও ছবি ব্যবহার করতে হবে।"
অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. ইউসুফ আলী, অতিরিক্ত রেঞ্জ ডিআইজি মোহাম্মদ শরিফুর রহমান, জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলমসহ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরা বক্তব্য রাখেন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন এবং তাদের দুঃখ-কষ্ট ভাগাভাগি করার পাশাপাশি তাদের প্রতি সমর্থনের বার্তা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করেন ফাউন্ডেশনের সিইও মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
সারজিস আলম বলেন, "আমরা শহীদ পরিবারের পাশে থাকব, তাদের গায়ে আঁচড় লাগতে দেব না। তবে এই কাজ বাস্তবায়ন করতে সময় লাগবে। যথাযথ নথিপত্র সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, 'সবকিছু সঠিকভাবে করা হলে এক সপ্তাহের মধ্যেই ফান্ড পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।'"
অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবারের সদস্যদের কাছে গিয়ে তাদের খোঁজখবর নেন সারজিস। তিনি অভ্যুত্থানের লক্ষ্য ও চেতনা ধরে রাখার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, "যে স্বপ্ন ও স্পিরিট নিয়ে এই অভ্যুত্থান হয়েছে, তা রক্ষা করা আমাদের সবার দায়িত্ব। প্রশাসনের যারা হত্যাযজ্ঞে জড়িত ছিল, তাদের শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য ভিডিও ফুটেজ ও ছবি ব্যবহার করতে হবে।"
অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. ইউসুফ আলী, অতিরিক্ত রেঞ্জ ডিআইজি মোহাম্মদ শরিফুর রহমান, জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলমসহ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরা বক্তব্য রাখেন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন এবং তাদের দুঃখ-কষ্ট ভাগাভাগি করার পাশাপাশি তাদের প্রতি সমর্থনের বার্তা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করেন ফাউন্ডেশনের সিইও মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।