ভারতের ব্যাংকগুলো আদানি গোষ্ঠীকে দেওয়া ঋণ পর্যালোচনা করছে। সেই সঙ্গে নতুন ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে ভারতের আটটি ব্যাংক। স্টেট ব্যাংক থেকে শুরু করে ভারতের সাতটি ব্যাংক আদানি গোষ্ঠীর কোম্পানিগুলোকে নতুন ঋণ দেওয়ার আগে সবদিক খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।এই ব্যাংকগুলো হলো ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, ইউনিয়ন ব্যাংক, আইসিআইসিআই ব্যাংক, কানাড়া ব্যাংক, আইডিবিআই ব্যাংক ও আরবিএল ব্যাংক।যুক্তরাষ্ট্রে গৌতম আদানি ও তাঁর ভাতিজার বিরুদ্ধে ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর মুডিজ ও ফিচের মতো আন্তর্জাতিক ঋণমান নির্ণয়কারী সংস্থা আদানি গোষ্ঠীর একাধিক কোম্পানির ঋণমান হ্রাস করেছে। ফলে বাজার থেকে তাদের পুঁজি সংগ্রহ করা কঠিন হয়েছে। সেই সঙ্গে যুক্ত হলো এবার আটটি ব্যাংক।এই ব্যাংকগুলোর মধ্যে আদানি গোষ্ঠীকে সবচেয়ে বেশি ঋণ দিয়েছে এসবিআই ব্যাংক। তারা আদানি গোষ্ঠীকে মোট ৩৩ হাজার ৮০০ কোটি রুপি ঋণ দিয়েছে। তারা অবশ্য বলেছে, আদানি গোষ্ঠীর যেসব প্রকল্প শেষের দিকে, সেসব প্রকল্পে ঋণ দেওয়া বন্ধ হবে না। তারা বলেছে, নতুন ঋণ দেওয়ার সময় সব শর্ত যে ঠিকঠাক পরিপালন হচ্ছে, সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা থাকবে।
ইকোনমিক টাইমসের সংবাদে ব্যাংকগুলোর সূত্রে বলা হয়েছে, আদানি গোষ্ঠীর কোম্পানিগুলোকে ঋণ দেওয়া হবে না, তা নয়। বরং ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে তারা আরও সতর্ক হবে। এদিকে গতকাল আদানি গোষ্ঠীর একাধিক কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। বাজারে তালিকাভুক্ত ১১টি কোম্পানির মধ্যে পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে; আদানি টোটাল গ্যাসের দাম বেড়েছে ১৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ।ঘুষের অভিযোগের পর থেকেই আদানি গোষ্ঠী দাবি করছে, তাদের হাতে এখনো পর্যাপ্ত নগদ আছে। ফলে তাদের এখন তেমন একটা ঋণ নিতে হবে না। ঘুষের অভিযোগে শেয়ারের দাম দর কমলেও কোম্পানির কার্যক্রম আটকে থাকবে না। বিশেষত বৃহস্পতিবার আবুধাবির বিনিয়োগকারী কোম্পানি আদানিদের ওপর আস্থা রাখার কথা বলেছে। শ্রীলঙ্কার বন্দর কর্তৃপক্ষ ও তানজানিয়া আদানির বন্দর প্রকল্পগুলো চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছে।
এ অবস্থায় এখনই আদানিদের ঋণ নিয়ে চিন্তার কারণ নেই বলেই দাবি ভারতের নিয়ন্ত্রক সংস্থার। কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানই আদানিদের অতিরিক্ত ঋণ দেয়নি। শেষ হতে চলা প্রকল্পগুলোকে ঋণ দেওয়া বন্ধ করা না হলেও পরের ঋণ অনুমোদনের সময় স্টেট ব্যাংক আরও কঠোর হতে পারে বলে জানা গেছে। আদানি গোষ্ঠী নিয়ে ব্যাংকগুলো অবশ্য নিয়ে বৃহস্পতিবার মুখ খুলতে রাজি হয়নি।
ইকোনমিক টাইমসের সংবাদে ব্যাংকগুলোর সূত্রে বলা হয়েছে, আদানি গোষ্ঠীর কোম্পানিগুলোকে ঋণ দেওয়া হবে না, তা নয়। বরং ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে তারা আরও সতর্ক হবে। এদিকে গতকাল আদানি গোষ্ঠীর একাধিক কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। বাজারে তালিকাভুক্ত ১১টি কোম্পানির মধ্যে পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে; আদানি টোটাল গ্যাসের দাম বেড়েছে ১৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ।ঘুষের অভিযোগের পর থেকেই আদানি গোষ্ঠী দাবি করছে, তাদের হাতে এখনো পর্যাপ্ত নগদ আছে। ফলে তাদের এখন তেমন একটা ঋণ নিতে হবে না। ঘুষের অভিযোগে শেয়ারের দাম দর কমলেও কোম্পানির কার্যক্রম আটকে থাকবে না। বিশেষত বৃহস্পতিবার আবুধাবির বিনিয়োগকারী কোম্পানি আদানিদের ওপর আস্থা রাখার কথা বলেছে। শ্রীলঙ্কার বন্দর কর্তৃপক্ষ ও তানজানিয়া আদানির বন্দর প্রকল্পগুলো চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছে।
এ অবস্থায় এখনই আদানিদের ঋণ নিয়ে চিন্তার কারণ নেই বলেই দাবি ভারতের নিয়ন্ত্রক সংস্থার। কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানই আদানিদের অতিরিক্ত ঋণ দেয়নি। শেষ হতে চলা প্রকল্পগুলোকে ঋণ দেওয়া বন্ধ করা না হলেও পরের ঋণ অনুমোদনের সময় স্টেট ব্যাংক আরও কঠোর হতে পারে বলে জানা গেছে। আদানি গোষ্ঠী নিয়ে ব্যাংকগুলো অবশ্য নিয়ে বৃহস্পতিবার মুখ খুলতে রাজি হয়নি।