শনিবার (৩০ নভেম্বর) রাতে বাগেরহাট সদর উপজেলার বারাকপুর চুনাখোলা সড়কের পাশ থেকে বাগেরহাট মডেল থানা পুলিশ ও সমাজ সেবা অধিদপ্তর শিশুটিকে উদ্ধার করে। পরে শিশুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাগেরহাট ২৫০ শয্যা হাসপাতালে শিশু বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। এখন শিশুটি সুস্থ রয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, রাতে চুনাখোলা এলাকায় মোতালেব নামে এক পথচারী বাজারের ব্যাগ থেকে একটি শিশুর কান্নার আওয়াজ পান। এলাকার লোকজনকে সংবাদ দিলে নাজমা নামে এক মহিলা ব্যাগটিতে একটি নবজাতক দেখতে পান।
সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আবুল মোকাররম মোহাম্মদ ফজলে এলাহী জানান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান— একটি অজ্ঞাত নবজাতক পাওয়া গেছে। পরবর্তীতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বাচ্চাটিকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছি। নবজাতক আপাতত এখানে থাকবে, পরবর্তীতে শিশু কল্যাণ বোর্ডের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
বাগেরহাট জেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডাক্তার পার্শা সানজানা জানান, একটি অজ্ঞাত নবজাতককে সমাজসেবা কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যরা আমাদের কাছে নিয়ে আসে। নবজাতকের ওজন প্রায় আড়াই কেজি। প্রাথমিকভাবে বাচ্চাটি সুস্থ মনে হলেও অভিভাবক না থাকায় তাকে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, রাতে চুনাখোলা এলাকায় মোতালেব নামে এক পথচারী বাজারের ব্যাগ থেকে একটি শিশুর কান্নার আওয়াজ পান। এলাকার লোকজনকে সংবাদ দিলে নাজমা নামে এক মহিলা ব্যাগটিতে একটি নবজাতক দেখতে পান।
সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আবুল মোকাররম মোহাম্মদ ফজলে এলাহী জানান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান— একটি অজ্ঞাত নবজাতক পাওয়া গেছে। পরবর্তীতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বাচ্চাটিকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছি। নবজাতক আপাতত এখানে থাকবে, পরবর্তীতে শিশু কল্যাণ বোর্ডের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
বাগেরহাট জেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডাক্তার পার্শা সানজানা জানান, একটি অজ্ঞাত নবজাতককে সমাজসেবা কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যরা আমাদের কাছে নিয়ে আসে। নবজাতকের ওজন প্রায় আড়াই কেজি। প্রাথমিকভাবে বাচ্চাটি সুস্থ মনে হলেও অভিভাবক না থাকায় তাকে ভর্তি করা হয়েছে।