লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটি ঘোষণার পর থেকেই পদত্যাগের হিড়িক। শনিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত তালিকা প্রকাশিত হলে রাতেই একে একে পদত্যাগের ঘোষণা দেন ১৭-২০ জনের মতো নেতা।
পদত্যাগকারীদের মধ্যে রয়েছেন যুগ্ম সদস্য সচিব কামরুজ্জামান সুমন, তানভীরুল ইসলাম, সায়েম আদনান অরকু, জোনায়েদ হোসেন আবিরসহ আরও অনেকে। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তারা। অভিযোগ, আন্দোলনের প্রকৃত ত্যাগী নেতাদের উপেক্ষা করে তদবিরের মাধ্যমে পদ দেওয়া হয়েছে অনেককে।
কামরুজ্জামান সুমন তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, "যে কমিটিতে ত্যাগীদের মূল্যায়ন হয় না, সেখানে আমার থাকা মানায় না।" তানভীরুল ইসলাম বলছেন, "অগণিত সহযোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। সেই কমিটিতে থাকতে চাই না।"
তবে জেলা কমিটির সদস্য সচিব হামিদুর রহমান বলছেন ভিন্ন কথা। তার দাবি, "পদ সীমিত হওয়ায় সবার নাম দেওয়া সম্ভব হয়নি। তাছাড়া, কেন্দ্রীয় কমিটি নিজেদের বিবেচনায় তালিকা চূড়ান্ত করেছে।"
উল্লেখ্য, ১৬ বছরের ক্ষমতাসীন সরকারকে সরিয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে নতুন রাজনৈতিক শক্তি উঠে এসেছে। কিন্তু কমিটি ঘোষণার পর থেকেই সেই আন্দোলনে ফাটল দেখা দিয়েছে।
আন্দোলনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে এখন সবার নজর কেন্দ্রীয় কমিটির দিকে।
পদত্যাগকারীদের মধ্যে রয়েছেন যুগ্ম সদস্য সচিব কামরুজ্জামান সুমন, তানভীরুল ইসলাম, সায়েম আদনান অরকু, জোনায়েদ হোসেন আবিরসহ আরও অনেকে। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তারা। অভিযোগ, আন্দোলনের প্রকৃত ত্যাগী নেতাদের উপেক্ষা করে তদবিরের মাধ্যমে পদ দেওয়া হয়েছে অনেককে।
কামরুজ্জামান সুমন তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, "যে কমিটিতে ত্যাগীদের মূল্যায়ন হয় না, সেখানে আমার থাকা মানায় না।" তানভীরুল ইসলাম বলছেন, "অগণিত সহযোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। সেই কমিটিতে থাকতে চাই না।"
তবে জেলা কমিটির সদস্য সচিব হামিদুর রহমান বলছেন ভিন্ন কথা। তার দাবি, "পদ সীমিত হওয়ায় সবার নাম দেওয়া সম্ভব হয়নি। তাছাড়া, কেন্দ্রীয় কমিটি নিজেদের বিবেচনায় তালিকা চূড়ান্ত করেছে।"
উল্লেখ্য, ১৬ বছরের ক্ষমতাসীন সরকারকে সরিয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে নতুন রাজনৈতিক শক্তি উঠে এসেছে। কিন্তু কমিটি ঘোষণার পর থেকেই সেই আন্দোলনে ফাটল দেখা দিয়েছে।
আন্দোলনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে এখন সবার নজর কেন্দ্রীয় কমিটির দিকে।