সিরিয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে থাকা সংঘাত পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল রোববার ফোনালাপ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এবং তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান। একই দিন, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে সিরিয়ায় যুদ্ধ উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান জানানো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ব্লিঙ্কেন আলেপ্পো এবং অন্যান্য এলাকায় বেসামরিক মানুষের জীবন ও অবকাঠামোর সুরক্ষা এবং উত্তেজনা কমানোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফিদানের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। সম্প্রতি সিরিয়ার বিদ্রোহী এবং তুরস্ক–সমর্থিত মিত্ররা প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাহিনীর বিরুদ্ধে বড় ধরনের অভিযান শুরু করেছে এবং তারা আলেপ্পোর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে।
ফিদান ব্লিঙ্কেনকে জানিয়েছেন যে, সিরিয়ায় পরিস্থিতি আরও অস্থিতিশীল হওয়ার কোনো সম্ভাবনা তৈরি হতে দেয়া হবে না এবং সিরিয়ার সরকারের সঙ্গে বিরোধীদের মধ্যে একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়া উচিত। তিনি বলেন, তুরস্ক কখনোই তুরস্ক কিংবা সিরিয়ার বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম হতে দেবে না।
সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের আক্রমণ শুরু হয় গত বুধবার, এবং ইসরায়েল ও লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছিল ওই দিনই। সিরিয়ায় নতুন করে সংঘাত শুরু হওয়ার পর, সিরিয়া যুদ্ধ পর্যবেক্ষণকারী একটি প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, সেখানে চার শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন, যার বেশিরভাগই যোদ্ধা।
ব্লিঙ্কেন এবং ফিদান ‘গাজার মানবিক পরিস্থিতি ও যুদ্ধের সমাপ্তি’র প্রয়োজনীয়তা নিয়েও আলোচনা করেছেন। এছাড়া হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়েও দুই নেতা কথা বলেছেন। সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের হামলার পর, আসাদ সরকারের মিত্র রাশিয়া সেখানে বিমান হামলা চালাচ্ছে, যার ফলে সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অন্তত ২৫ জন নিহত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ব্লিঙ্কেন আলেপ্পো এবং অন্যান্য এলাকায় বেসামরিক মানুষের জীবন ও অবকাঠামোর সুরক্ষা এবং উত্তেজনা কমানোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফিদানের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। সম্প্রতি সিরিয়ার বিদ্রোহী এবং তুরস্ক–সমর্থিত মিত্ররা প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাহিনীর বিরুদ্ধে বড় ধরনের অভিযান শুরু করেছে এবং তারা আলেপ্পোর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে।
ফিদান ব্লিঙ্কেনকে জানিয়েছেন যে, সিরিয়ায় পরিস্থিতি আরও অস্থিতিশীল হওয়ার কোনো সম্ভাবনা তৈরি হতে দেয়া হবে না এবং সিরিয়ার সরকারের সঙ্গে বিরোধীদের মধ্যে একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়া উচিত। তিনি বলেন, তুরস্ক কখনোই তুরস্ক কিংবা সিরিয়ার বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম হতে দেবে না।
সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের আক্রমণ শুরু হয় গত বুধবার, এবং ইসরায়েল ও লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছিল ওই দিনই। সিরিয়ায় নতুন করে সংঘাত শুরু হওয়ার পর, সিরিয়া যুদ্ধ পর্যবেক্ষণকারী একটি প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, সেখানে চার শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন, যার বেশিরভাগই যোদ্ধা।
ব্লিঙ্কেন এবং ফিদান ‘গাজার মানবিক পরিস্থিতি ও যুদ্ধের সমাপ্তি’র প্রয়োজনীয়তা নিয়েও আলোচনা করেছেন। এছাড়া হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়েও দুই নেতা কথা বলেছেন। সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের হামলার পর, আসাদ সরকারের মিত্র রাশিয়া সেখানে বিমান হামলা চালাচ্ছে, যার ফলে সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অন্তত ২৫ জন নিহত হয়েছেন।