কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে এক মুক্তিযোদ্ধা ও তার স্বজনদের বিরুদ্ধে শত বছরের পুরনো ঈদগাহ মাঠ দখল করে মাছের খামার তৈরির অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিবাদে স্থানীয়রা বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) করিমগঞ্জ উপজেলার গুজাদিয়া ইউনিয়নের আতকাপাড়া এলাকায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেন এলাকাবাসী।
স্থানীয়দের দাবি, শত বছরের পুরনো আতকাপাড়া ঈদগাহ মাঠটি ঈদের নামাজ ছাড়াও খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া মাঠটিতে স্থানীয় স্কুলের শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করে। প্রায় এক একর ৩৪ শতাংশ আয়তনের মাঠটি আরএস রেকর্ডেও ঈদগাহের নামে।
তবে মুক্তিযোদ্ধা আবু আনিস ফকির সম্প্রতি নিজের নামে মাঠটি রেকর্ড করিয়ে সেখানে মাছের খামার তৈরির কাজ শুরু করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। গত ২৯ নভেম্বর ভেকু দিয়ে মাঠের মাটি কাটার সময় বাধা দিলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
এলাকাবাসীর পক্ষে বাদল মিয়া নামে একজন আদালতে অভিযোগ করলে কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য করিমগঞ্জ থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেছেন, “মাঠটি দীর্ঘদিন ধরে ঈদের নামাজ, খেলাধুলা এবং কৃষিকাজের জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে। মুক্তিযোদ্ধা আবু আনিস ফকির প্রশাসনের সহায়তায় এটি দখল করার চেষ্টা করছেন।”
অন্যদিকে মুক্তিযোদ্ধা আবু আনিস ফকিরের পরিবার বলছে, এটি তাদের কেনা জমি এবং দীর্ঘদিন ধরে অনাবাদী ছিল। এখন তারা চাষাবাদের উদ্যোগ নিয়েছেন।
আবু আনিস ফকিরের ছেলে নূরুজ্জামান ফকির নয়ন বলেন, “আমরা ঈদগাহ মাঠ দখল করতে যাব কেন? এক একর জমি আমার বাবা কিনেছেন, ঈদগাহের জন্য ৩৪ শতাংশ জমি রয়ে গেছে। কিন্তু এলাকার কিছু মানুষ অহেতুক ঝামেলা সৃষ্টি করছে।”
ঘটনার পর পরিস্থিতি শান্ত রাখতে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। করিমগঞ্জ থানার ওসি জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বদা তৎপর রয়েছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) করিমগঞ্জ উপজেলার গুজাদিয়া ইউনিয়নের আতকাপাড়া এলাকায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেন এলাকাবাসী।
স্থানীয়দের দাবি, শত বছরের পুরনো আতকাপাড়া ঈদগাহ মাঠটি ঈদের নামাজ ছাড়াও খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া মাঠটিতে স্থানীয় স্কুলের শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করে। প্রায় এক একর ৩৪ শতাংশ আয়তনের মাঠটি আরএস রেকর্ডেও ঈদগাহের নামে।
তবে মুক্তিযোদ্ধা আবু আনিস ফকির সম্প্রতি নিজের নামে মাঠটি রেকর্ড করিয়ে সেখানে মাছের খামার তৈরির কাজ শুরু করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। গত ২৯ নভেম্বর ভেকু দিয়ে মাঠের মাটি কাটার সময় বাধা দিলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
এলাকাবাসীর পক্ষে বাদল মিয়া নামে একজন আদালতে অভিযোগ করলে কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য করিমগঞ্জ থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেছেন, “মাঠটি দীর্ঘদিন ধরে ঈদের নামাজ, খেলাধুলা এবং কৃষিকাজের জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে। মুক্তিযোদ্ধা আবু আনিস ফকির প্রশাসনের সহায়তায় এটি দখল করার চেষ্টা করছেন।”
অন্যদিকে মুক্তিযোদ্ধা আবু আনিস ফকিরের পরিবার বলছে, এটি তাদের কেনা জমি এবং দীর্ঘদিন ধরে অনাবাদী ছিল। এখন তারা চাষাবাদের উদ্যোগ নিয়েছেন।
আবু আনিস ফকিরের ছেলে নূরুজ্জামান ফকির নয়ন বলেন, “আমরা ঈদগাহ মাঠ দখল করতে যাব কেন? এক একর জমি আমার বাবা কিনেছেন, ঈদগাহের জন্য ৩৪ শতাংশ জমি রয়ে গেছে। কিন্তু এলাকার কিছু মানুষ অহেতুক ঝামেলা সৃষ্টি করছে।”
ঘটনার পর পরিস্থিতি শান্ত রাখতে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। করিমগঞ্জ থানার ওসি জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বদা তৎপর রয়েছে।