একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ডা. খন্দকার গোলাম ছাব্বির আহমেদের জামিন শুনানির নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ ডিসেম্বর।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ সিদ্ধান্ত দেন।
আদালতে আসামিপক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান এবং প্রসিকিউশনের পক্ষে ছিলেন গাজী এম এইচ তানিম। চিফ প্রসিকিউটর দেশে না থাকায় শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়।
এর আগে ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর আপিল বিভাগ আসামির জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির বেঞ্চ এ রায় দেন।
২০২৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ময়মনসিংহের ত্রিশালের ডা. খন্দকার গোলাম ছাব্বির আহমাদসহ পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন, যা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ৫১তম রায়।
অন্যান্য দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মো. হরমুজ আলী, ফখরুজ্জামান, আব্দুস সাত্তার এবং খন্দকার গোলাম রব্বানী।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ সিদ্ধান্ত দেন।
আদালতে আসামিপক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান এবং প্রসিকিউশনের পক্ষে ছিলেন গাজী এম এইচ তানিম। চিফ প্রসিকিউটর দেশে না থাকায় শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়।
এর আগে ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর আপিল বিভাগ আসামির জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির বেঞ্চ এ রায় দেন।
২০২৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ময়মনসিংহের ত্রিশালের ডা. খন্দকার গোলাম ছাব্বির আহমাদসহ পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন, যা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ৫১তম রায়।
অন্যান্য দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মো. হরমুজ আলী, ফখরুজ্জামান, আব্দুস সাত্তার এবং খন্দকার গোলাম রব্বানী।