বাংলাদেশের রফতানি বাজার খুবই ঝুঁকিপূর্ণ এবং এক পণ্যের ওপর অত্যধিক নির্ভরশীল। এ থেকে বের হয়ে টিকে থাকতে হলে পণ্য এবং বাজারের বৈচিত্রকরণ প্রয়োজন, এমন মত প্রকাশ করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন।
মঙ্গলবার ৩ ডিসেম্বর সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বিরোধ নিষ্পত্তি বিষয়ক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
সেখ বশির উদ্দিন বলেন, যদিও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে শুল্ক সুবিধা রয়েছে, তবে অশুল্ক বাধার কারণে এসব সুবিধার পুরো সুফল বাংলাদেশের রফতানি খাত পাচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে বাংলাদেশের রফতানি বাণিজ্য টিকে রাখতে হলে দক্ষতা এবং পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধি করতে হবে। এখানে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বাণিজ্য নীতি ও কৌশলগুলোর কার্যকর বাস্তবায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
বক্তারা আরও বলেন, ২০২৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশ যখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে চলে যাবে, তখন বাণিজ্য সুবিধা হারাবে। শুল্ক সুবিধা প্রত্যাহারের ফলে প্রতিযোগিতা বাড়বে। এ কারণে বাংলাদেশকে বহুপাক্ষিক বাণিজ্যে যুক্ত না হলে পিছিয়ে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। তাই বাণিজ্য বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তারা।
মঙ্গলবার ৩ ডিসেম্বর সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বিরোধ নিষ্পত্তি বিষয়ক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
সেখ বশির উদ্দিন বলেন, যদিও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে শুল্ক সুবিধা রয়েছে, তবে অশুল্ক বাধার কারণে এসব সুবিধার পুরো সুফল বাংলাদেশের রফতানি খাত পাচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে বাংলাদেশের রফতানি বাণিজ্য টিকে রাখতে হলে দক্ষতা এবং পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধি করতে হবে। এখানে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বাণিজ্য নীতি ও কৌশলগুলোর কার্যকর বাস্তবায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
বক্তারা আরও বলেন, ২০২৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশ যখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে চলে যাবে, তখন বাণিজ্য সুবিধা হারাবে। শুল্ক সুবিধা প্রত্যাহারের ফলে প্রতিযোগিতা বাড়বে। এ কারণে বাংলাদেশকে বহুপাক্ষিক বাণিজ্যে যুক্ত না হলে পিছিয়ে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। তাই বাণিজ্য বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তারা।