দিনাজপুরের হাকিমপুরে রোপা আমন ধানের কাটা-মাড়াই পুরোদমে শুরু হয়েছে। এবার অনুকূল আবহাওয়া এবং রোগবালাই কম থাকায় ভালো ফলন হয়েছে। ধানের দামও সন্তোষজনক হওয়ায় কৃষকরা খুশি এবং ভালো লাভের আশা করছেন।
হিলির খট্টা এলাকার কৃষক বলেন, "বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে পাকা ধানের শোভা চোখে পড়ছে। ধানের ফলন ভালো হওয়ায় আমরা দারুণ আশাবাদী।" আর ডাঙ্গাপাড়া এলাকার এক কৃষক জানান, "বিঘা প্রতি ১৬-২০ মণ ধান পাওয়া যাচ্ছে। মণপ্রতি দাম ১৪০০ টাকা। যদিও সারের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বেশি হয়েছে, তবে লাভ সন্তোষজনক।"
তবে বর্গাচাষিরা সারের দাম কমানো এবং ধানের দাম আরও বাড়ানোর দাবি করেছেন। এক বর্গাচাষি বলেন, "জমির মালিককে ভাগ দিয়ে আগের মতো লাভ হচ্ছে না।" অন্যদিকে, ধান কাটার শ্রমিকরা অভিযোগ করছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে তাদের দৈনিক ৫০০-৬০০ টাকার মজুরি দিয়ে সংসার চালানো কষ্টকর।
হাকিমপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজেনা বেগম বলেন, "এ বছর হাকিমপুরে ৮,১১৭ হেক্টর জমিতে আমন চাষ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৮,৮১৫ টন ধান। ফলন ও দাম ভালো থাকায় কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন, যা আগামী মৌসুমে আবাদ আরও বাড়াবে।"
হিলির খট্টা এলাকার কৃষক বলেন, "বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে পাকা ধানের শোভা চোখে পড়ছে। ধানের ফলন ভালো হওয়ায় আমরা দারুণ আশাবাদী।" আর ডাঙ্গাপাড়া এলাকার এক কৃষক জানান, "বিঘা প্রতি ১৬-২০ মণ ধান পাওয়া যাচ্ছে। মণপ্রতি দাম ১৪০০ টাকা। যদিও সারের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বেশি হয়েছে, তবে লাভ সন্তোষজনক।"
তবে বর্গাচাষিরা সারের দাম কমানো এবং ধানের দাম আরও বাড়ানোর দাবি করেছেন। এক বর্গাচাষি বলেন, "জমির মালিককে ভাগ দিয়ে আগের মতো লাভ হচ্ছে না।" অন্যদিকে, ধান কাটার শ্রমিকরা অভিযোগ করছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে তাদের দৈনিক ৫০০-৬০০ টাকার মজুরি দিয়ে সংসার চালানো কষ্টকর।
হাকিমপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজেনা বেগম বলেন, "এ বছর হাকিমপুরে ৮,১১৭ হেক্টর জমিতে আমন চাষ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৮,৮১৫ টন ধান। ফলন ও দাম ভালো থাকায় কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন, যা আগামী মৌসুমে আবাদ আরও বাড়াবে।"