ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাদ আলী সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক নেতৃত্ব, সামাজিক সংস্কার এবং পুলিশের দায়িত্ব নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি নিজ নিজ অবস্থান থেকে সংশোধনের আহ্বান করেন।তিনি বলেন, “রাজনৈতিক নেতারা যদি ড্রাইভার হন, তবে আমরা তাদের প্যাসেঞ্জার। তারা যদি আমাদের নরকের দিকে নিয়ে যান, তাহলে আমাদেরও সেখানে যেতে হবে। তবে এটিই মূল সমস্যা নয়। আমাদের সংস্কারের জন্য প্রত্যেককেই নিজ নিজ জায়গা থেকে নিজেদের সংশোধন করতে হবে।”
এ সময় তিনি অতীতের কিছু নিষ্ঠুর ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে আনেন। বিশেষ করে, জুলাই বিপ্লবের সময় ঘটে যাওয়া সহিংসতার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তিনি উল্লেখ করেন, সেই সময়কার পরিস্থিতি ও তৎকালীন সরকারের নির্দেশনার কারণে পুলিশকে সাধারণ ছাত্র ও জনতার উপর কঠোর হতে বাধ্য করা হয়েছিল।তিনি আরও বলেন, “আমরা কেন গুলি চালাব? আমরা তো জনগণের বন্ধু। পুলিশ কখনোই জনবিরোধী কাজ করতে চায় না। তবে কিছু সময় পরিস্থিতি এবং উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তের কারণে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হয়, যা আমাদেরও বেদনাদায়ক।” আমরা পলিটিশিয়ান দের দ্বারা ব্যবহৃত হতে চাই নাপুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাদ আলী তার বক্তব্যে সমাজের সকল স্তরে দায়বদ্ধতা এবং স্বচ্ছতার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, “সবার উচিত নিজেদের কাজের দায়ভার নেয়া এবং যেখানে যে সমস্যা রয়েছে, তা সঠিকভাবে চিহ্নিত করে সমাধান করা।”
এই বক্তব্যে তিনি পুলিশ এবং জনগণের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন গড়ে তোলার আহ্বান জানান এবং অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য সবাইকে একসাথে দেশ গড়ার জন্য অনুরোধ করেন।
এ সময় তিনি অতীতের কিছু নিষ্ঠুর ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে আনেন। বিশেষ করে, জুলাই বিপ্লবের সময় ঘটে যাওয়া সহিংসতার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তিনি উল্লেখ করেন, সেই সময়কার পরিস্থিতি ও তৎকালীন সরকারের নির্দেশনার কারণে পুলিশকে সাধারণ ছাত্র ও জনতার উপর কঠোর হতে বাধ্য করা হয়েছিল।তিনি আরও বলেন, “আমরা কেন গুলি চালাব? আমরা তো জনগণের বন্ধু। পুলিশ কখনোই জনবিরোধী কাজ করতে চায় না। তবে কিছু সময় পরিস্থিতি এবং উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তের কারণে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হয়, যা আমাদেরও বেদনাদায়ক।” আমরা পলিটিশিয়ান দের দ্বারা ব্যবহৃত হতে চাই নাপুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাদ আলী তার বক্তব্যে সমাজের সকল স্তরে দায়বদ্ধতা এবং স্বচ্ছতার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, “সবার উচিত নিজেদের কাজের দায়ভার নেয়া এবং যেখানে যে সমস্যা রয়েছে, তা সঠিকভাবে চিহ্নিত করে সমাধান করা।”
এই বক্তব্যে তিনি পুলিশ এবং জনগণের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন গড়ে তোলার আহ্বান জানান এবং অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য সবাইকে একসাথে দেশ গড়ার জন্য অনুরোধ করেন।