রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নামে দিতে হবে সিটি টোল বলে চলছে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণে প্রভাবশালীদের চাঁদাবাজি ক্রমেই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে, শৈলী এন্টারপ্রাইজ নামের একটি সংগঠন প্রতিনিয়ত সিএনজি ও রাইড শেয়ারিং বাইক থেকে অবৈধভাবে টোল আদায় করছে।
এলাকাবাসীর দাবি, সেনাবাহিনীকে অভিযোগ করার পর কিছু দিন চাঁদাবাজির কার্যক্রম স্থগিত থাকলেও, কিছুদিন পর তারা আবার একইভাবে সিএনজি এবং মোটরসাইকেলে যাত্রী তুললে ১০ থেকে ২০ টাকা করে আদায় শুরু করে। এ ঘটনায় স্থানীয়রা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, ‘‘আমরা মাদক, সন্ত্রাস, এবং চাঁদাবাজির মতো অপরাধমূলক কার্যকলাপ থেকে মুক্তি চাই। আমাদের এলাকার নিরাপত্তা ও শান্তি ফিরিয়ে আনতে প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ নিক।’’
এছাড়া, পরিবহন শ্রমিকরা জানিয়েছেন, এ ধরনের চাঁদাবাজি তাদের দৈনন্দিন কাজকর্মে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে, যা তাদের আয় এবং নিরাপত্তার জন্য বড় ধরনের হুমকি। এলাকাবাসী ও পরিবহন শ্রমিকদের একটাই দাবি, প্রশাসন দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিক এবং এই অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধ করা হোক।
এলাকাবাসীর দাবি, সেনাবাহিনীকে অভিযোগ করার পর কিছু দিন চাঁদাবাজির কার্যক্রম স্থগিত থাকলেও, কিছুদিন পর তারা আবার একইভাবে সিএনজি এবং মোটরসাইকেলে যাত্রী তুললে ১০ থেকে ২০ টাকা করে আদায় শুরু করে। এ ঘটনায় স্থানীয়রা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, ‘‘আমরা মাদক, সন্ত্রাস, এবং চাঁদাবাজির মতো অপরাধমূলক কার্যকলাপ থেকে মুক্তি চাই। আমাদের এলাকার নিরাপত্তা ও শান্তি ফিরিয়ে আনতে প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ নিক।’’
এছাড়া, পরিবহন শ্রমিকরা জানিয়েছেন, এ ধরনের চাঁদাবাজি তাদের দৈনন্দিন কাজকর্মে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে, যা তাদের আয় এবং নিরাপত্তার জন্য বড় ধরনের হুমকি। এলাকাবাসী ও পরিবহন শ্রমিকদের একটাই দাবি, প্রশাসন দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিক এবং এই অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধ করা হোক।