ভিয়েতনামের শীর্ষ ধনকুবের ও রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী ট্রুং মাই ল্যান মৃত্যুদণ্ডের সাজা পেয়েছেন। ৬৮ বছর বয়সী এই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে দেশটির ইতিহাসের অন্যতম বড় আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। আদালতের রায় অনুযায়ী, ৯০০ কোটি ডলার ফেরত দিলে তার মৃত্যুদণ্ড যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে রূপান্তরিত হতে পারে। খবর সিএনএন।ল্যানকে হো চি মিন সিটির একটি আদালত এপ্রিলে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ব্যাংক ব্যবস্থাকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি ডলারেরও বেশি অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। এই অর্থের পরিমাণ ভিয়েতনামের জিডিপির প্রায় ৩ শতাংশের সমান।
তবে আদালত বলেছেন, যদি ল্যান তার অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত অর্থের তিন-চতুর্থাংশ পরিশোধ করতে পারেন, তাহলে তার মৃত্যুদণ্ড যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে রূপান্তরিত হতে পারে। অর্থাৎ মৃত্যুদণ্ডের সাজা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হলে তাকে অন্তত ৯০০ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হবে।
এক সময় ল্যান ভিয়েতনামের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ীদের একজন ছিলেন। তিনি দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিলাসবহুল বাড়ি, হোটেল এবং বাণিজ্যিক সম্পত্তি কিনেছিলেন।
তবে তার এই ধন-সম্পদের পেছনে ছিল ব্যাংকিং ব্যবস্থার ব্যাপক কেলেঙ্কারি। ল্যান একাধিক ব্যাংককে তার ব্যক্তিগত এটিএম হিসেবে ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।২০২২ সালে ল্যানকে গ্রেফতারের পর ভিয়েতনামের ব্যাংকিং খাতে ব্যাপক ধাক্কা লেগেছিল। তার গ্রেফতারের পর ব্যাংকগুলোতেও অর্থ তোলার ঝড় ওঠে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ল্যানের কেলেঙ্কারি ভিয়েতনামের আর্থিক ব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও স্থিতিশীলতার জন্য একটি বড় ধাক্কা। তার এই কাজে অনেক সরকারি কর্মকর্তাও জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।ল্যানের এই কেলেঙ্কারির কারণে ভিয়েতনামের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়েও অনেকেই উদ্বিগ্ন।
তবে আদালত বলেছেন, যদি ল্যান তার অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত অর্থের তিন-চতুর্থাংশ পরিশোধ করতে পারেন, তাহলে তার মৃত্যুদণ্ড যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে রূপান্তরিত হতে পারে। অর্থাৎ মৃত্যুদণ্ডের সাজা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হলে তাকে অন্তত ৯০০ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হবে।
এক সময় ল্যান ভিয়েতনামের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ীদের একজন ছিলেন। তিনি দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিলাসবহুল বাড়ি, হোটেল এবং বাণিজ্যিক সম্পত্তি কিনেছিলেন।
তবে তার এই ধন-সম্পদের পেছনে ছিল ব্যাংকিং ব্যবস্থার ব্যাপক কেলেঙ্কারি। ল্যান একাধিক ব্যাংককে তার ব্যক্তিগত এটিএম হিসেবে ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।২০২২ সালে ল্যানকে গ্রেফতারের পর ভিয়েতনামের ব্যাংকিং খাতে ব্যাপক ধাক্কা লেগেছিল। তার গ্রেফতারের পর ব্যাংকগুলোতেও অর্থ তোলার ঝড় ওঠে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ল্যানের কেলেঙ্কারি ভিয়েতনামের আর্থিক ব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও স্থিতিশীলতার জন্য একটি বড় ধাক্কা। তার এই কাজে অনেক সরকারি কর্মকর্তাও জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।ল্যানের এই কেলেঙ্কারির কারণে ভিয়েতনামের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়েও অনেকেই উদ্বিগ্ন।