রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় এক কিশোরসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। গুলিবিদ্ধরা হলো আমিন (২৭), শফিক (৩২) ও সাজ্জেন ওরফে রহমত (১৩)। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।স্থানীয়রা জানায়, শনিবার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় হঠাৎ জেনেভা ক্যাম্পের ভেতরে গোলাগুলি শুরু হয়।গুলির শব্দে তাজমহল রোড, বাবর রোড ও হুমায়ন রোডের বাসিন্দারা ভয়ে এদিক-সেদিক ছোটাছুটি শুরু করে। সন্ধ্যার পর থেকে গুলির শব্দে পুরো এলাকার দোকানপাট বন্ধ ও যান চলাচল থমকে যায়। সন্ধ্যা থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ থেমে থেমে অনেকক্ষণ ধরে চলে।মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে কয়েক মাস ধরেই জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলি চলছে বলে স্থানীয়রা জানায়।এখন পর্যন্ত এসব সংঘর্ষে ছয়জন প্রাণ হারিয়েছে এবং বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছে।
মোহাম্মদপুর থানার ওসি আলী ইফতেখার জানান, এ ঘটনায় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তবে থানায় লোকবল কম থাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কিছুটা হিমশিম খেতে হচ্ছে।
এই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে ‘বনিয়া সোহেল’ ও ‘পারমনু’ নামের দুই ব্যক্তির পৃথক গ্রুপ রয়েছে।আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার সন্ধ্যায় এই দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়।
কিশোর রহমতের ভাই মোহাম্মদ মুরাদ জানান, শনিবার বিকেলে বাসা থেকে পানি আনতে বের হয় তাঁর ছোট ভাই। তখন সে গোলাগুলির মধ্যে পড়ে যায়। রহমতের পেটের নিচদিকে গুলি লাগে।তাকে উদ্ধার করে প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাঁকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে ১৬ অক্টোবর জেনেভা ক্যাম্পে গোলাগুলির মধ্যে পড়ে রেস্তোরাঁকর্মী মো. শানেমাজ (৩৮) নিহত হন। তাঁর আগে জেনেভা ক্যাম্পের পাশে ‘প্রতিপক্ষের’ গুলিতে মো. সনু (৩০) নামের একজন নিহত হন।
মোহাম্মদপুর থানার ওসি আলী ইফতেখার জানান, এ ঘটনায় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তবে থানায় লোকবল কম থাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কিছুটা হিমশিম খেতে হচ্ছে।
এই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে ‘বনিয়া সোহেল’ ও ‘পারমনু’ নামের দুই ব্যক্তির পৃথক গ্রুপ রয়েছে।আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার সন্ধ্যায় এই দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়।
কিশোর রহমতের ভাই মোহাম্মদ মুরাদ জানান, শনিবার বিকেলে বাসা থেকে পানি আনতে বের হয় তাঁর ছোট ভাই। তখন সে গোলাগুলির মধ্যে পড়ে যায়। রহমতের পেটের নিচদিকে গুলি লাগে।তাকে উদ্ধার করে প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাঁকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে ১৬ অক্টোবর জেনেভা ক্যাম্পে গোলাগুলির মধ্যে পড়ে রেস্তোরাঁকর্মী মো. শানেমাজ (৩৮) নিহত হন। তাঁর আগে জেনেভা ক্যাম্পের পাশে ‘প্রতিপক্ষের’ গুলিতে মো. সনু (৩০) নামের একজন নিহত হন।