পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ার তিনটি জেলায় ‘সন্ত্রাসী’দের সঙ্গে সংঘর্ষে ছয় সেনা সদস্য ও ২২ জন ‘সন্ত্রাসী’ নিহত হয়েছেন। দেশটির সামরিক বাহিনীর গণমাধ্যম শাখা আইএসপিআর এ তথ্য জানিয়েছে। খবর দ্য ডনের।গত শুক্র ও শনিবার ( ৬ ও ৭ ডিসেম্বর) এ ঘটনা ঘটে।আইএসপিআর এক বিবৃতিতে জানায়, খাইবার পাখতুনখোয়ার থল জেলায় ‘সন্ত্রাসীদের’ একটি নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয় সেনাবাহিনী। সংঘর্ষে তিন ‘সন্ত্রাসী’ নিহত হয়। তবে তীব্র গোলাগুলির সময় ছয়জন সেনা নিহত হয়েছেন।নিহতরা হলেন- সেপাই নিজামুদ্দিন, নাইব সুবেদার মোহাম্মদ খালিক, হাবিলদার জাদিদ আলি ও ল্যান্স নায়েক শহীদুর রহমান, সিফাতউল্লাহ , উইলায়াত হুসেইন।
ত্যাংক জেলার গুল ইমাম এলাকায় সেনাবাহিনী গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পরিচালিত এক অভিযানে নয় ‘সন্ত্রাসী’কে হত্যা করেছে। ওই অভিযানে আরও ছয়জন আহত হয়েছে।এছাড়া উত্তর ওয়াজিরিস্তান জেলায় অন্য একটি অভিযানে ১০ জন ‘সন্ত্রাসী’কে সফলভাবে নির্মূল করা হয়েছে বলে জানায় আইএসপিআর। ‘সন্ত্রাসী’দের অবশিষ্ট উপস্থিতি নির্মূল করতে এলাকায় অভিযান অব্যাহত রয়েছে।আইএসপিআর’র বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের সাহসী সেনাদের এই আত্মত্যাগ আমাদের সংকল্প আরও দৃঢ় করে।প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ পৃথক বিবৃতিতে সন্ত্রাসবিরোধী এই অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনীর সফলতা ও শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
জারদারি বলেছেন, ২২ জন ‘সন্ত্রাসী’কে হত্যার এই সাফল্য নিরাপত্তা বাহিনীর একটি বড় অর্জন। ‘সন্ত্রাসী’দের সম্পূর্ণ নির্মূল না করা পর্যন্ত এই অভিযান চলবে।নিহত সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘সন্ত্রাসী’দের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জীবন উৎসর্গকারীদের সাহসকে পুরো জাতি স্যালুট জানায়। আমাদের দেশ রক্ষায় তাদের আত্মত্যাগ জাতির জন্য গর্বের।
ত্যাংক জেলার গুল ইমাম এলাকায় সেনাবাহিনী গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পরিচালিত এক অভিযানে নয় ‘সন্ত্রাসী’কে হত্যা করেছে। ওই অভিযানে আরও ছয়জন আহত হয়েছে।এছাড়া উত্তর ওয়াজিরিস্তান জেলায় অন্য একটি অভিযানে ১০ জন ‘সন্ত্রাসী’কে সফলভাবে নির্মূল করা হয়েছে বলে জানায় আইএসপিআর। ‘সন্ত্রাসী’দের অবশিষ্ট উপস্থিতি নির্মূল করতে এলাকায় অভিযান অব্যাহত রয়েছে।আইএসপিআর’র বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের সাহসী সেনাদের এই আত্মত্যাগ আমাদের সংকল্প আরও দৃঢ় করে।প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ পৃথক বিবৃতিতে সন্ত্রাসবিরোধী এই অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনীর সফলতা ও শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
জারদারি বলেছেন, ২২ জন ‘সন্ত্রাসী’কে হত্যার এই সাফল্য নিরাপত্তা বাহিনীর একটি বড় অর্জন। ‘সন্ত্রাসী’দের সম্পূর্ণ নির্মূল না করা পর্যন্ত এই অভিযান চলবে।নিহত সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘সন্ত্রাসী’দের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জীবন উৎসর্গকারীদের সাহসকে পুরো জাতি স্যালুট জানায়। আমাদের দেশ রক্ষায় তাদের আত্মত্যাগ জাতির জন্য গর্বের।