ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৪৪ বলে অপরাজিত ৫০ রানের ইনিংস খেলার পথে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছুঁয়েছেন এক বিশেষ মাইলফলক—২০০ ছক্কার কীর্তি। মাহমুদউল্লাহ হয়েছেন বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটার, যিনি এই মাইলফলক অর্জন করেছেন।ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে মাহমুদউল্লাহর আন্তর্জাতিক ছক্কার সংখ্যা ছিল ১৯৭। এই ম্যাচে তিনটি ছক্কা মেরে পৌঁছে যান ২০০-তে। ৪৩০ ইনিংসে এই কীর্তি গড়েন তিনি।এর আগে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ছক্কার মালিক ছিলেন তামিম ইকবাল। তামিম ৪৪৮ ইনিংসে মেরেছেন ১৮৮টি ছক্কা। তবে এবার মাহমুদউল্লাহ ছাড়িয়ে গেছেন এই ওপেনারকে।
তিন সংস্করণে ছক্কার পরিসংখ্যান
টেস্ট
তামিম ইকবাল: ৪১ ছক্কা
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ: ২৪ ছক্কা
ওয়ানডে
তামিম ইকবাল: ১০৩ ছক্কা
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ: ৯৯ ছক্কা
টি-টোয়েন্টি
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ: ৭৭ ছক্কা (বাংলাদেশের সর্বোচ্চ)
তামিম ইকবাল: ৪৪ ছক্কা
তিন সংস্করণ মিলিয়ে ছক্কার তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন মুশফিকুর রহিম। ৫২১ ইনিংসে তিনি মেরেছেন ১৭৩টি ছক্কা। এরপর আছেন সাকিব আল হাসান (১৩৫ ছক্কা, ৪৯১ ইনিংস) ও লিটন দাস (১১৯ ছক্কা)।
তামিমের পর মাহমুদউল্লাহর এই অর্জন বাংলাদেশের ব্যাটিং সক্ষমতার এক উজ্জ্বল দিক তুলে ধরে। বিশেষ করে চাপের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলার জন্য বরাবরই পরিচিত মাহমুদউল্লাহ। তার ছক্কার ক্ষমতা দলের জন্য নতুন শক্তি যোগাচ্ছে এবং তাকে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা ফিনিশার হিসেবে আরও প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বাংলাদেশের ক্রিকেটে মাহমুদউল্লাহর এই অর্জন নিঃসন্দেহে এক অনন্য নজির। তার ধারাবাহিকতা ও অভিজ্ঞতা দলের জন্য বড় সম্পদ। ছক্কার এই যাত্রা যে আরও দীর্ঘ হবে, তা নিয়ে আশাবাদী পুরো ক্রিকেটপ্রেমী জাতি।
তিন সংস্করণে ছক্কার পরিসংখ্যান
টেস্ট
তামিম ইকবাল: ৪১ ছক্কা
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ: ২৪ ছক্কা
ওয়ানডে
তামিম ইকবাল: ১০৩ ছক্কা
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ: ৯৯ ছক্কা
টি-টোয়েন্টি
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ: ৭৭ ছক্কা (বাংলাদেশের সর্বোচ্চ)
তামিম ইকবাল: ৪৪ ছক্কা
তিন সংস্করণ মিলিয়ে ছক্কার তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন মুশফিকুর রহিম। ৫২১ ইনিংসে তিনি মেরেছেন ১৭৩টি ছক্কা। এরপর আছেন সাকিব আল হাসান (১৩৫ ছক্কা, ৪৯১ ইনিংস) ও লিটন দাস (১১৯ ছক্কা)।
তামিমের পর মাহমুদউল্লাহর এই অর্জন বাংলাদেশের ব্যাটিং সক্ষমতার এক উজ্জ্বল দিক তুলে ধরে। বিশেষ করে চাপের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলার জন্য বরাবরই পরিচিত মাহমুদউল্লাহ। তার ছক্কার ক্ষমতা দলের জন্য নতুন শক্তি যোগাচ্ছে এবং তাকে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা ফিনিশার হিসেবে আরও প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বাংলাদেশের ক্রিকেটে মাহমুদউল্লাহর এই অর্জন নিঃসন্দেহে এক অনন্য নজির। তার ধারাবাহিকতা ও অভিজ্ঞতা দলের জন্য বড় সম্পদ। ছক্কার এই যাত্রা যে আরও দীর্ঘ হবে, তা নিয়ে আশাবাদী পুরো ক্রিকেটপ্রেমী জাতি।