
জনভোগান্তি দূর করতে রাজধানীর শাহবাগের পরিবর্তে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা ও সমাবেশ করতে হবে। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির তৃতীয় সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির আহ্বায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে এই সভা হয়। পরে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সভার সিদ্ধান্ত জানানো হয়।সভায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও সচেষ্ট হওয়া, আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গকারী ও অপরাধীদের গ্রেপ্তার কার্যক্রম জোরদার করা, বিভিন্ন অপরাধী ও আন্দোলন-সমাবেশে উসকানিদাতাদের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ, বিভিন্ন দাবিদাওয়ার বিষয়ে আন্দোলন-সমাবেশকারীদের রাস্তায় সমাবেশ না করে দাবিদাওয়াগুলো এ–সংক্রান্ত সরকারি কমিটি বা কমিশনে পেশ করা, জনভোগান্তি দূর করতে শাহবাগের পরিবর্তে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা ও সমাবেশ অনুষ্ঠান করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আজ মঙ্গলবার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা হয়। ছবি: সংগৃহীত
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানদের এ বিষয়ে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে জনসাধারণকে জানানো, জামিনে মুক্তি পাওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীরা অপরাধে লিপ্ত হলে দ্রুত গ্রেপ্তারের ব্যবস্থা নেওয়া ইত্যাদি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।সভায় সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে করণীয়, বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, সার্বিক নিরাপত্তা ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয়, সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও জঙ্গি প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ গ্রহণ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনাসহ এ–সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানদের এ বিষয়ে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে জনসাধারণকে জানানো, জামিনে মুক্তি পাওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীরা অপরাধে লিপ্ত হলে দ্রুত গ্রেপ্তারের ব্যবস্থা নেওয়া ইত্যাদি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।সভায় সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে করণীয়, বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, সার্বিক নিরাপত্তা ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয়, সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও জঙ্গি প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ গ্রহণ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনাসহ এ–সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।