নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় মা-মেয়েকে তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় হাসান (৪২) ও হারুন (৩০) নামে দুজনকে আটক করেছে কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশ।শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়নের চরবালুয়া গ্রাম থেকে তাদের আটক করা হয়। এর আগে গত রোববার (২০ অক্টোবর) রাতে ঘটনাটি ঘটার পর স্থানীয় সমাজপতিদের কাছে বিচার চেয়ে পাননি ভুক্তভোগীরা। পরে বাধ্য হয়ে শনিবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পে গিয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন।ভুক্তভোগী নারী (৩৮) জানান, তার স্বামী কাভার্ড ভ্যান চালক। বাড়িতে তিনি তার মেয়ে (১৭), এক দেবরসহ (২১) থাকেন। তাদের বাড়ির কাছাকাছি তেমন কারও বাড়িঘরও নেই। গত রোববার রাত ১১টার দিকে একই ইউনিয়নের রাশেদ, সাইফুল, হাসান, হারুন, রাজু ও ইব্রাহিম তাদের বাড়িতে আসে। তারা ঘরের দরজা খুলে ভেতরে ঢুকে তার দেবরের মুখ, হাত-পা বেঁধে রেখে তার মেয়ে ও তাকে ঘর থেকে বের করে নিয়ে যায়।
এসময় যুবকদের মধ্যে তিনজন তাকে টেনে নিয়ে যায় বাড়ির পুকুরপাড়ে। আর অপর তিনজন মেয়েকে বসতঘরের পাশের রান্নাঘরের সামনে নিয়ে যায়। এরপর তাকে পুকুরপাড়ে ও মেয়েকে রান্নাঘরের সামনে রাত তিনটা পর্যন্ত ধর্ষণ করে ওই যুবকেরা। যাওয়ার সময় ঘর থেকে টাকা-পয়সাসহ জিনিসপত্রও লুট করে নিয়ে যায়। ঘটনাটি কাউকে না জানানোর জন্য হুমকিও দিয়ে যায় তারা।ঘটনার পর পরদিন সকালে বিষয়টি স্থানীয় সমাজনেতৃবৃন্দদের জানান এবং তাদের কাছে ঘটনার বিচার চান ওই নির্যাতিত নারী। কিন্তু সমাজপতিরা বিচারের নামে টালবাহানা করতে থাকেন। পরে বাধ্য হয়ে তিনি শনিবার (২৭অক্টোবর) বিকেলে স্থানীয় চরবালুয়া পুলিশ ক্যাম্পে গিয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন।
চরবালুয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহাদাত বলেন, অভিযোগ পেয়ে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত হাসান ও হারুনকে আটক করা হয়।কোম্পানীগঞ্জ থানার পরিদর্শক(তদন্ত) আবদুস সুলতান বলেন, এ ঘটনায় থানায় ৬ জনকে আসামী করে ভুক্তভোগী অভিযোগ দিয়েছে। ঘটনায় মামলা প্রস্তুতি চলছে।
এসময় যুবকদের মধ্যে তিনজন তাকে টেনে নিয়ে যায় বাড়ির পুকুরপাড়ে। আর অপর তিনজন মেয়েকে বসতঘরের পাশের রান্নাঘরের সামনে নিয়ে যায়। এরপর তাকে পুকুরপাড়ে ও মেয়েকে রান্নাঘরের সামনে রাত তিনটা পর্যন্ত ধর্ষণ করে ওই যুবকেরা। যাওয়ার সময় ঘর থেকে টাকা-পয়সাসহ জিনিসপত্রও লুট করে নিয়ে যায়। ঘটনাটি কাউকে না জানানোর জন্য হুমকিও দিয়ে যায় তারা।ঘটনার পর পরদিন সকালে বিষয়টি স্থানীয় সমাজনেতৃবৃন্দদের জানান এবং তাদের কাছে ঘটনার বিচার চান ওই নির্যাতিত নারী। কিন্তু সমাজপতিরা বিচারের নামে টালবাহানা করতে থাকেন। পরে বাধ্য হয়ে তিনি শনিবার (২৭অক্টোবর) বিকেলে স্থানীয় চরবালুয়া পুলিশ ক্যাম্পে গিয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন।
চরবালুয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহাদাত বলেন, অভিযোগ পেয়ে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত হাসান ও হারুনকে আটক করা হয়।কোম্পানীগঞ্জ থানার পরিদর্শক(তদন্ত) আবদুস সুলতান বলেন, এ ঘটনায় থানায় ৬ জনকে আসামী করে ভুক্তভোগী অভিযোগ দিয়েছে। ঘটনায় মামলা প্রস্তুতি চলছে।