ফেনীতে ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ধর্মীয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দাফতরিক কাজের জন্য জরুরি সামগ্রী উপহার দিয়েছে নৌবাহিনীর পরিবার কল্যাণ সংঘ। এদিকে, জেলার ক্ষতিগ্রস্ত আট হাজার পরিবারকে পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান জেলা প্রশাসক।চলতি বছর আগস্টের শেষ ভাগে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় বিপর্যস্ত হয় দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ১১ জেলা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফেনী। জেলার ক্ষতিগ্রস্ত ধর্মীয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জন্য প্রয়োজনীয় মালামাল উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলার জিমনেসিয়াম হল থেকে তুলে দেয়া হয় আলমারি, চেয়ার-টেবিল, ফ্যান, আইপিএস ও কম্পিউটারসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম। প্রয়োজনীয় সামগ্রী পেয়ে খুশি সবাই।৫টি স্কুল-কলেজ, ১১টি মাদ্রাসা, ৭টি মসজিদ, ৪টি এতিমখানা ও ১২টি মন্দিরের প্রতিনিধির কাছে এসব সরঞ্জাম তুলে দেয় নৌবাহিনীর পরিবার কল্যাণ সংঘ।
ঈসা খাঁ ঘাঁটির অধিনায়ক কমডোর মোস্তফা জিল্লুর রহমান বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত মসজিদ-মাদ্রাসা, মন্দির ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের পুনর্বাসন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আমাদের এ আয়োজন।জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম জানান, বন্যায় ফেনীতে ক্ষতিগ্রস্ত আট হাজারের বেশি পরিবারকে পুনর্বাসনের কাজ চলছে। এরইমধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।’ফেনীতে বন্যায় মারা গিয়েছিলেন ২৯ জন।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলার জিমনেসিয়াম হল থেকে তুলে দেয়া হয় আলমারি, চেয়ার-টেবিল, ফ্যান, আইপিএস ও কম্পিউটারসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম। প্রয়োজনীয় সামগ্রী পেয়ে খুশি সবাই।৫টি স্কুল-কলেজ, ১১টি মাদ্রাসা, ৭টি মসজিদ, ৪টি এতিমখানা ও ১২টি মন্দিরের প্রতিনিধির কাছে এসব সরঞ্জাম তুলে দেয় নৌবাহিনীর পরিবার কল্যাণ সংঘ।
ঈসা খাঁ ঘাঁটির অধিনায়ক কমডোর মোস্তফা জিল্লুর রহমান বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত মসজিদ-মাদ্রাসা, মন্দির ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের পুনর্বাসন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আমাদের এ আয়োজন।জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম জানান, বন্যায় ফেনীতে ক্ষতিগ্রস্ত আট হাজারের বেশি পরিবারকে পুনর্বাসনের কাজ চলছে। এরইমধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।’ফেনীতে বন্যায় মারা গিয়েছিলেন ২৯ জন।