যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ডে জন্ম নিলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে নাগরিকত্ব পাওয়ার প্রচলিত নিয়ম বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একইসঙ্গে ২০২১ সালের ক্যাপিটল হিল দাঙ্গায় জড়িতদের ক্ষমা করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ট্রাম্প জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই ২০২১ সালে ক্যাপিটল হিলে সংঘটিত দাঙ্গায় জড়িতদের মামলা পুনর্বিবেচনা করবেন। এনবিসি-র মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “এই মানুষগুলো নরকযন্ত্রণা ভোগ করছে। আমি প্রথম দিনেই তাদের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেব।”
২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি, ক্যাপিটল ভবনে ট্রাম্পের সমর্থকদের হামলায় পাঁচজন নিহত হয়েছিলেন। তারা তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে ক্যাপিটলের ভেতরে প্রবেশ করে তাণ্ডব চালিয়েছিল।
এছাড়া ট্রাম্প নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব পাওয়ার প্রচলিত নিয়মও বাতিল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বর্তমানে মার্কিন সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী প্রত্যেকেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে নাগরিকত্ব পান। তবে ট্রাম্প বলছেন, “এই নিয়ম পরিবর্তন করতে হবে।”
ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে মার্কিন নাগরিকত্ব এবং গ্রিনকার্ড পাওয়ার জন্য বর্তমানে প্রচলিত একটি সহজ পথ বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী শিশুরা তাদের অভিবাসী বাবা-মাকে বৈধ বসবাসের অনুমতি পাইয়ে দেয়।
তবে অভিবাসন আইনজীবীরা ট্রাম্পের এই পরিকল্পনাকে সাংবিধানিক লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তারা বলছেন, সংবিধানে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অধিকার সুরক্ষিত করা হয়েছে, যা নির্বাহী আদেশ দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয়।
আগামী ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর অভিবাসনসহ জ্বালানি এবং অর্থনীতির ক্ষেত্রে একাধিক নির্বাহী আদেশ জারি করার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন ট্রাম্প।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ট্রাম্প জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই ২০২১ সালে ক্যাপিটল হিলে সংঘটিত দাঙ্গায় জড়িতদের মামলা পুনর্বিবেচনা করবেন। এনবিসি-র মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “এই মানুষগুলো নরকযন্ত্রণা ভোগ করছে। আমি প্রথম দিনেই তাদের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেব।”
২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি, ক্যাপিটল ভবনে ট্রাম্পের সমর্থকদের হামলায় পাঁচজন নিহত হয়েছিলেন। তারা তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে ক্যাপিটলের ভেতরে প্রবেশ করে তাণ্ডব চালিয়েছিল।
এছাড়া ট্রাম্প নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব পাওয়ার প্রচলিত নিয়মও বাতিল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বর্তমানে মার্কিন সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী প্রত্যেকেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে নাগরিকত্ব পান। তবে ট্রাম্প বলছেন, “এই নিয়ম পরিবর্তন করতে হবে।”
ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে মার্কিন নাগরিকত্ব এবং গ্রিনকার্ড পাওয়ার জন্য বর্তমানে প্রচলিত একটি সহজ পথ বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী শিশুরা তাদের অভিবাসী বাবা-মাকে বৈধ বসবাসের অনুমতি পাইয়ে দেয়।
তবে অভিবাসন আইনজীবীরা ট্রাম্পের এই পরিকল্পনাকে সাংবিধানিক লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তারা বলছেন, সংবিধানে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অধিকার সুরক্ষিত করা হয়েছে, যা নির্বাহী আদেশ দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয়।
আগামী ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর অভিবাসনসহ জ্বালানি এবং অর্থনীতির ক্ষেত্রে একাধিক নির্বাহী আদেশ জারি করার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন ট্রাম্প।