সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের অভিযানের মুখে গত রবিবার দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। এরপর থেকে দেশটিতে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।সংবাদমাধ্যমটির খবরে বলা হয়েছে, গত ৪৮ ঘণ্টায় সিরিয়ার বিভিন্ন স্থানে ৪৮০টি বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। হামলার এই সংখ্যা ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ জানিয়েছে।আইডিএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, “সিরিয়ায় এসব হামলার লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ১৫টি নৌযান, বিমান-বিধ্বংসী ব্যাটারি এবং বেশ কয়েকটি অস্ত্র উৎপাদন সাইট ছিল।”
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস (এসওএইচআর) জানিয়েছে, আসাদ সরকারের পতনের পর থেকে সিরিয়ায় সামরিক ঘাঁটি, অস্ত্র ও গোলাবারুদের গুদাম, বিমানবন্দর এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণা কেন্দ্রগুলো লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি।ইসরায়েল বলেছে, তারা আসাদ সরকারের পতনের পর ‘চরমপন্থিদের হাতে’ অস্ত্র পড়া বন্ধ করতে কাজ করছে।
গত রবিবার সিরিয়ায় বাশার আল আসাদ সরকারের পতনের পর পরই দামেস্কের একটি রাসায়নিক অস্ত্র কারখানায় হামলা চালায় আইডিএফ, যাতে বিদ্রোহীরা এই অস্ত্র কারখানা দখলে নিতে না পারে।আগের দিন শনিবার সিরিয়ার সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারজি হালেভি। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের ওপর শক্তিশালী আক্রমণ হতে পারে। আমরা তা মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত রয়েছি।’
সিরিয়ায় আল জাজিরার সংবাদদাতা জানিয়েছেন, সিরিয়ায় গত ৩ দিন ধরে ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলার ঘটনা সিরিয়ার নতুন প্রশাসনের জন্য দেশের নিরাপত্তা সুরক্ষার কাজে বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।সিরিয়ার ওপর ইসরায়েলি হামলা ও ভূমি দখলের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব, কাতার ও ইরাক। দেশ তিনটি বলেছে, সিরিয়াতে ইসরায়েলের হামলা দেশটির সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত এবং আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন। ইসরায়েলের এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ড এ অঞ্চলকে আরও সংঘাতের দিকে নিয়ে যাবে।’
গত রবিবার বিদ্রোহীদের অব্যাহত আক্রমণে মুখে দামেস্ক থেকে পালিয়ে রাশিয়ায় আশ্রয় নেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ। ইসরায়েল দেশটির এই রাজনৈতিক শূন্যতার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। ওই দিন থেকেই ইসরায়েল সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে বিমান হামলা চালাতে শুরু করে। এর পাশাপাশি ইসরায়েলি ট্যাংক ঢুকে পড়ে সিরিয়ায় এবং গোলান মালভূমির দখল নিতে শুরু করে।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস (এসওএইচআর) জানিয়েছে, আসাদ সরকারের পতনের পর থেকে সিরিয়ায় সামরিক ঘাঁটি, অস্ত্র ও গোলাবারুদের গুদাম, বিমানবন্দর এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণা কেন্দ্রগুলো লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি।ইসরায়েল বলেছে, তারা আসাদ সরকারের পতনের পর ‘চরমপন্থিদের হাতে’ অস্ত্র পড়া বন্ধ করতে কাজ করছে।
গত রবিবার সিরিয়ায় বাশার আল আসাদ সরকারের পতনের পর পরই দামেস্কের একটি রাসায়নিক অস্ত্র কারখানায় হামলা চালায় আইডিএফ, যাতে বিদ্রোহীরা এই অস্ত্র কারখানা দখলে নিতে না পারে।আগের দিন শনিবার সিরিয়ার সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারজি হালেভি। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের ওপর শক্তিশালী আক্রমণ হতে পারে। আমরা তা মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত রয়েছি।’
সিরিয়ায় আল জাজিরার সংবাদদাতা জানিয়েছেন, সিরিয়ায় গত ৩ দিন ধরে ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলার ঘটনা সিরিয়ার নতুন প্রশাসনের জন্য দেশের নিরাপত্তা সুরক্ষার কাজে বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।সিরিয়ার ওপর ইসরায়েলি হামলা ও ভূমি দখলের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব, কাতার ও ইরাক। দেশ তিনটি বলেছে, সিরিয়াতে ইসরায়েলের হামলা দেশটির সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত এবং আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন। ইসরায়েলের এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ড এ অঞ্চলকে আরও সংঘাতের দিকে নিয়ে যাবে।’
গত রবিবার বিদ্রোহীদের অব্যাহত আক্রমণে মুখে দামেস্ক থেকে পালিয়ে রাশিয়ায় আশ্রয় নেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ। ইসরায়েল দেশটির এই রাজনৈতিক শূন্যতার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। ওই দিন থেকেই ইসরায়েল সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে বিমান হামলা চালাতে শুরু করে। এর পাশাপাশি ইসরায়েলি ট্যাংক ঢুকে পড়ে সিরিয়ায় এবং গোলান মালভূমির দখল নিতে শুরু করে।