দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম ইয়ং-হিউন পুলিশি হেফাজতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংশোধনমূলক পরিষেবার কমিশনার-জেনারেল শিন ইয়ং-হাই সংসদীয় শুনানির সময় জানান, সংশোধনকারী কর্মকর্তারা আত্মহত্যার চেষ্টা করার সময় কিমকে থামিয়ে দেন। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।
এর আগে বিদ্রোহের অভিযোগে কিমকে গ্রেফতার করা হয়। সিউল কেন্দ্রীয় জেলা আদালত প্রসিকিউটরদের আবেদনের পর তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। আদালত জানায়, অভিযোগের যথেষ্ট প্রমাণ থাকায় এবং প্রমাণ ধ্বংসের আশঙ্কায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনা দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিতে চরম অস্থিরতা তৈরি করেছে। সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পাশাপাশি কোরিয়ান ন্যাশনাল পুলিশ এজেন্সির কমিশনার-জেনারেল চো জি-হো এবং সিউল মেট্রোপলিটন পুলিশ এজেন্সির প্রধান কিম বং-সিককেও বিদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৩ ডিসেম্বর মধ্যরাতে আকস্মিকভাবে সামরিক আইন জারি করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। যদিও পরবর্তীতে তা প্রত্যাহার করা হয়। এ নিয়ে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম ইয়ং-হিউন পদত্যাগ করেন। কিন্তু পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, যার ফলে দেশটি এখন কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক সংকটের মুখে পড়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংশোধনমূলক পরিষেবার কমিশনার-জেনারেল শিন ইয়ং-হাই সংসদীয় শুনানির সময় জানান, সংশোধনকারী কর্মকর্তারা আত্মহত্যার চেষ্টা করার সময় কিমকে থামিয়ে দেন। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।
এর আগে বিদ্রোহের অভিযোগে কিমকে গ্রেফতার করা হয়। সিউল কেন্দ্রীয় জেলা আদালত প্রসিকিউটরদের আবেদনের পর তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। আদালত জানায়, অভিযোগের যথেষ্ট প্রমাণ থাকায় এবং প্রমাণ ধ্বংসের আশঙ্কায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনা দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিতে চরম অস্থিরতা তৈরি করেছে। সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পাশাপাশি কোরিয়ান ন্যাশনাল পুলিশ এজেন্সির কমিশনার-জেনারেল চো জি-হো এবং সিউল মেট্রোপলিটন পুলিশ এজেন্সির প্রধান কিম বং-সিককেও বিদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৩ ডিসেম্বর মধ্যরাতে আকস্মিকভাবে সামরিক আইন জারি করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। যদিও পরবর্তীতে তা প্রত্যাহার করা হয়। এ নিয়ে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম ইয়ং-হিউন পদত্যাগ করেন। কিন্তু পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, যার ফলে দেশটি এখন কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক সংকটের মুখে পড়েছে।