বাংলাদেশ থেকে সড়ক পথে ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা। এই বন্দরটি দিয়ে পাথর, আতপ চাল ও পেঁয়াজসহ নানা পণ্য আমদানি এবং রফতানি হয়ে থাকে। বিশেষ করে, পাথর আমদানি এখানে সবচেয়ে বেশি হয়। এছাড়া গত নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ২০০ মেট্রিকটন আতপ চালও আমদানি করা হয়েছে।
বাংলাবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, বর্তমানে পেঁয়াজও আমদানি করা হচ্ছে। ১০ ডিসেম্বর ভারত থেকে ৩০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে মেসার্স বিসমিল্লাহ বাণিজ্যালয় নামক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। এর আগে ৭ ডিসেম্বর, ৩ ডিসেম্বর, ২৭ নভেম্বর, ২০ নভেম্বর এবং ১৮ নভেম্বরও একই পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।
এছাড়া, বাংলাবান্ধা বন্দর দিয়ে নিয়মিত পাথর, আতপ চাল, মসুর ডাল, গম, ভুট্টা, চিরতা, যন্ত্রপাতি, প্লাস্টিকদানা, রেললাইনের স্লিপার, খইল, আদা এবং চিটাগুড় আমদানি হয়ে থাকে।
বাংলাদেশ থেকে ভারত ও নেপালে পাট, ওষুধ, ওয়ালটন পণ্য, মোটরসাইকেল, ব্যাটারি, জুসসহ নানা ধরনের পণ্য রফতানি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, দেশের প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি বাড়ানোর মাধ্যমে যেমন আমদানি বৃদ্ধি পাবে, তেমনি কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সরকারি রাজস্ব আয় বাড়বে।
এদিকে, কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাবান্ধা বন্দরটি দিয়ে ৭৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে, এবং ২০২৪-২৫ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ৩৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাংলাবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, বর্তমানে পেঁয়াজও আমদানি করা হচ্ছে। ১০ ডিসেম্বর ভারত থেকে ৩০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে মেসার্স বিসমিল্লাহ বাণিজ্যালয় নামক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। এর আগে ৭ ডিসেম্বর, ৩ ডিসেম্বর, ২৭ নভেম্বর, ২০ নভেম্বর এবং ১৮ নভেম্বরও একই পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।
এছাড়া, বাংলাবান্ধা বন্দর দিয়ে নিয়মিত পাথর, আতপ চাল, মসুর ডাল, গম, ভুট্টা, চিরতা, যন্ত্রপাতি, প্লাস্টিকদানা, রেললাইনের স্লিপার, খইল, আদা এবং চিটাগুড় আমদানি হয়ে থাকে।
বাংলাদেশ থেকে ভারত ও নেপালে পাট, ওষুধ, ওয়ালটন পণ্য, মোটরসাইকেল, ব্যাটারি, জুসসহ নানা ধরনের পণ্য রফতানি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, দেশের প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি বাড়ানোর মাধ্যমে যেমন আমদানি বৃদ্ধি পাবে, তেমনি কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সরকারি রাজস্ব আয় বাড়বে।
এদিকে, কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাবান্ধা বন্দরটি দিয়ে ৭৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে, এবং ২০২৪-২৫ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ৩৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।