যুক্তরাষ্ট্রের ডারহ্যামে ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থী ও ল্যাকরস খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে ২০০৬ সালে ধর্ষণের অভিযোগ করা নারী ক্রিস্টাল ম্যানগাম সম্প্রতি স্বীকার করেছেন যে, অভিযোগটি মিথ্যা ছিল।
দীর্ঘ ১৮ বছর পর একটি পডকাস্ট সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, এই ঘটনা সম্পূর্ণ গল্প বানানো ছিল।
ক্রিস্টাল ম্যানগাম, যিনি একজন কৃষ্ণাঙ্গ নারী, বলেন, "তাঁরা আমাকে ধর্ষণ করেননি। আমি তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছিলাম।" ওই তিনজন শ্বেতাঙ্গ শিক্ষার্থী ও খেলোয়াড়কে ২০০৭ সালে আদালত নির্দোষ ঘোষণা করেছিল। নর্থ ক্যারোলাইনার অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ও জানিয়েছিল যে, অভিযোগের পক্ষে কোনো গ্রহণযোগ্য প্রমাণ মেলেনি।
সাক্ষাৎকারে ম্যানগাম আরও বলেন, "আমি তিন শিক্ষার্থীকে জানাতে চাই, আমি তাঁদের ভালোবাসি এবং আমি যে অভিযোগ করেছি, তাঁরা সেটার যোগ্য ছিলেন না।" তিনি আশাবাদী যে, অন্যায়ভাবে অভিযোগের শিকার ওই শিক্ষার্থীরা তাঁকে ক্ষমা করবেন।
২০০৬ সালের এই ঘটনা তখন বর্ণবাদ, শ্রেণিবৈষম্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাথলেটদের বিশেষ সুবিধা নিয়ে বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল। যদিও তদন্তে কোনো ডিএনএ বা সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া যায়নি, তবুও ওই সময় ঘটনাটি জাতীয় পর্যায়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল।
বর্তমানে ক্রিস্টাল ম্যানগাম ২০১১ সালে বন্ধুকে ছুরিকাঘাতের অপরাধে নর্থ ক্যারোলাইনার একটি সংশোধনকেন্দ্রে আটক আছেন। তাঁর মুক্তি ২০২৬ সালে হতে পারে।
দীর্ঘ ১৮ বছর পর একটি পডকাস্ট সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, এই ঘটনা সম্পূর্ণ গল্প বানানো ছিল।
ক্রিস্টাল ম্যানগাম, যিনি একজন কৃষ্ণাঙ্গ নারী, বলেন, "তাঁরা আমাকে ধর্ষণ করেননি। আমি তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছিলাম।" ওই তিনজন শ্বেতাঙ্গ শিক্ষার্থী ও খেলোয়াড়কে ২০০৭ সালে আদালত নির্দোষ ঘোষণা করেছিল। নর্থ ক্যারোলাইনার অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ও জানিয়েছিল যে, অভিযোগের পক্ষে কোনো গ্রহণযোগ্য প্রমাণ মেলেনি।
সাক্ষাৎকারে ম্যানগাম আরও বলেন, "আমি তিন শিক্ষার্থীকে জানাতে চাই, আমি তাঁদের ভালোবাসি এবং আমি যে অভিযোগ করেছি, তাঁরা সেটার যোগ্য ছিলেন না।" তিনি আশাবাদী যে, অন্যায়ভাবে অভিযোগের শিকার ওই শিক্ষার্থীরা তাঁকে ক্ষমা করবেন।
২০০৬ সালের এই ঘটনা তখন বর্ণবাদ, শ্রেণিবৈষম্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাথলেটদের বিশেষ সুবিধা নিয়ে বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল। যদিও তদন্তে কোনো ডিএনএ বা সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া যায়নি, তবুও ওই সময় ঘটনাটি জাতীয় পর্যায়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল।
বর্তমানে ক্রিস্টাল ম্যানগাম ২০১১ সালে বন্ধুকে ছুরিকাঘাতের অপরাধে নর্থ ক্যারোলাইনার একটি সংশোধনকেন্দ্রে আটক আছেন। তাঁর মুক্তি ২০২৬ সালে হতে পারে।