জার্মানিতে মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে অজ্ঞাত ড্রোনের উপস্থিতি এবং রাইনমেটালের মতো অস্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানে ড্রোন উড়ার ঘটনা সাম্প্রতিক সময়ে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্পিগেল নিউজ ম্যাগাজিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩ ও ৪ ডিসেম্বর এই ড্রোনগুলো কয়েক ঘণ্টা ধরে উড়তে দেখা গেছে। এছাড়া জার্মানির কেমিক্যাল গ্রুপ বি.এএস.এফ'র বিভিন্ন স্থানে অজ্ঞাত ড্রোনের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
জার্মানির গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান সতর্ক করে বলেছেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে কিয়েভকে সমর্থন দেয়ার কারণে জার্মানি মস্কোর লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। এমনকি দেশের অভ্যন্তরে নাশকতা চালানোর আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
এ পরিস্থিতিতে জার্মান কর্তৃপক্ষ ড্রোনের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার পদক্ষেপ নিচ্ছে। তবে, এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য এখনও প্রকাশ করা হয়নি।
এ ধরনের ড্রোনের উপস্থিতি জার্মানির নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলেছে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।
স্পিগেল নিউজ ম্যাগাজিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩ ও ৪ ডিসেম্বর এই ড্রোনগুলো কয়েক ঘণ্টা ধরে উড়তে দেখা গেছে। এছাড়া জার্মানির কেমিক্যাল গ্রুপ বি.এএস.এফ'র বিভিন্ন স্থানে অজ্ঞাত ড্রোনের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
জার্মানির গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান সতর্ক করে বলেছেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে কিয়েভকে সমর্থন দেয়ার কারণে জার্মানি মস্কোর লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। এমনকি দেশের অভ্যন্তরে নাশকতা চালানোর আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
এ পরিস্থিতিতে জার্মান কর্তৃপক্ষ ড্রোনের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার পদক্ষেপ নিচ্ছে। তবে, এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য এখনও প্রকাশ করা হয়নি।
এ ধরনের ড্রোনের উপস্থিতি জার্মানির নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলেছে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।