খুলনা রেল স্টেশনের ডিজিটাল বোর্ডে নিষিদ্ধ ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের ফিরে আসার বার্তা প্রচারের ঘটনায় বিক্ষোভ ও একজনকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, রাতে রেল স্টেশনের মূল ফটকের ডিজিটাল বোর্ডে ভেসে ওঠে, ‘ছাত্রলীগ ফিরে আসবে ভয়ংকর রূপে, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা ফিরে আসবে।’ এই বার্তা দেখে রেলওয়ে শ্রমিকদল ও বিএনপির নেতা–কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
বিক্ষুব্ধ জনতা ডিজিটাল বোর্ড অপারেটর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী আসলাম হোসেন সেন্টুকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
এ বিষয়ে খুলনা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহাজাহান আহমেদ জানান, “নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা আসলাম হোসেন সেন্টুকে হেফাজতে নিয়েছি। তিনি দিঘলিয়ার চন্দনী মহল এলাকার মৃত আলী আসগারের ছেলে এবং ডিজিটাল বোর্ড অপারেটর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘ট্রিপল ই সাইন’-এর কর্মচারী। রেলওয়ে থানা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেবে।”
ঘটনাটি নিয়ে রেলওয়ে শ্রমিকদল ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। অন্যদিকে, এটি কীভাবে ঘটেছে তা তদন্তের দাবি তুলেছেন অনেকেই।
জানা যায়, রাতে রেল স্টেশনের মূল ফটকের ডিজিটাল বোর্ডে ভেসে ওঠে, ‘ছাত্রলীগ ফিরে আসবে ভয়ংকর রূপে, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা ফিরে আসবে।’ এই বার্তা দেখে রেলওয়ে শ্রমিকদল ও বিএনপির নেতা–কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
বিক্ষুব্ধ জনতা ডিজিটাল বোর্ড অপারেটর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী আসলাম হোসেন সেন্টুকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
এ বিষয়ে খুলনা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহাজাহান আহমেদ জানান, “নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা আসলাম হোসেন সেন্টুকে হেফাজতে নিয়েছি। তিনি দিঘলিয়ার চন্দনী মহল এলাকার মৃত আলী আসগারের ছেলে এবং ডিজিটাল বোর্ড অপারেটর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘ট্রিপল ই সাইন’-এর কর্মচারী। রেলওয়ে থানা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেবে।”
ঘটনাটি নিয়ে রেলওয়ে শ্রমিকদল ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। অন্যদিকে, এটি কীভাবে ঘটেছে তা তদন্তের দাবি তুলেছেন অনেকেই।