বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলায় সাবেক ১০ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক
রোববার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। অপর দুই বিচারপতি হলেন: মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।আসামিরা হলেন: সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক, ফারুক খান, দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, আব্দুর রাজ্জাক, শাহজাহান খান, কামাল আহমেদ মজুমদার, গোলাম দস্তগীর গাজী, প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী, সালমান এফ রহমান, সাবেক সেনাকর্তা জিয়াউল আহসান, বিচারপতি মানিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর।
এদিকে, জুলাই-আগস্ট গণহত্যা নিয়ে দ্বিতীয় দিনের মতো বিচারকাজের জন্য বসা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পুলিশ কর্মকতাদের বিরেুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি চেয়ে আলাদা দুটি আবেদন করেছে প্রসিকিউশন টিম।গত ১৭ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত জুলাই-আগস্টের গণহত্যার মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আগামী ১৮ নভেম্বরের মধ্যে তাকে গ্রেফতার করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ দেয়া হয়। শেখ হাসিনা ছাড়াও ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল, হাছান মাহমুদসহ মোট ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে।
গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়া অন্য আসামিরা হলেন: শেখ হাসিনা বোন শেখ রেহানা, শেখ হাসিনার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, দীপু মনি, আকম মোজাম্মেল হক, শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক মন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ সেলিম, ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, শেখ ফজলে শামস পরশ, সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ মামুন, ডিবি হারুন, পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সরকার, প্রলয় কুমার জোয়ার্দার, সাবেক ডিএমপি হাবিবুর রহমান, সাবেক র্যাব ডিজি হারুন অর রশিদ, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা তারেক আনাম সিদ্দিকী, বিচারপতি মানিক, ড. জাফর ইকবাল, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম। বাকিদের নাম তদন্তের স্বার্থে প্রকাশ করেনি প্রসিকিউশন টিম।
রোববার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। অপর দুই বিচারপতি হলেন: মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।আসামিরা হলেন: সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক, ফারুক খান, দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, আব্দুর রাজ্জাক, শাহজাহান খান, কামাল আহমেদ মজুমদার, গোলাম দস্তগীর গাজী, প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী, সালমান এফ রহমান, সাবেক সেনাকর্তা জিয়াউল আহসান, বিচারপতি মানিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর।
এদিকে, জুলাই-আগস্ট গণহত্যা নিয়ে দ্বিতীয় দিনের মতো বিচারকাজের জন্য বসা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পুলিশ কর্মকতাদের বিরেুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি চেয়ে আলাদা দুটি আবেদন করেছে প্রসিকিউশন টিম।গত ১৭ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত জুলাই-আগস্টের গণহত্যার মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আগামী ১৮ নভেম্বরের মধ্যে তাকে গ্রেফতার করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ দেয়া হয়। শেখ হাসিনা ছাড়াও ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল, হাছান মাহমুদসহ মোট ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে।
গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়া অন্য আসামিরা হলেন: শেখ হাসিনা বোন শেখ রেহানা, শেখ হাসিনার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, দীপু মনি, আকম মোজাম্মেল হক, শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক মন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ সেলিম, ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, শেখ ফজলে শামস পরশ, সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ মামুন, ডিবি হারুন, পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সরকার, প্রলয় কুমার জোয়ার্দার, সাবেক ডিএমপি হাবিবুর রহমান, সাবেক র্যাব ডিজি হারুন অর রশিদ, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা তারেক আনাম সিদ্দিকী, বিচারপতি মানিক, ড. জাফর ইকবাল, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম। বাকিদের নাম তদন্তের স্বার্থে প্রকাশ করেনি প্রসিকিউশন টিম।