মেট্রোরেলে একক যাত্রার কার্ডের সংকটে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন যাত্রীরা। দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়েও টিকিট না পাওয়ায় বিশেষ করে কর্মজীবীদের দৈনন্দিন যাত্রা ব্যাহত হচ্ছে।
যাত্রীরা বলছেন, কার্ডের অভাবে তাদের প্রতিদিন সময় এবং ভোগান্তি বেড়ে যাচ্ছে। মিরপুর থেকে গুলিস্তান বা উত্তরা থেকে মতিঝিল যাত্রায় টিকিট পেতে এক থেকে দেড় ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) জানিয়েছে, মেট্রোরেলের যাত্রা শুরুতে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার একক যাত্রা কার্ড থাকলেও দুই বছরের ব্যবধানে অধিকাংশ কার্ড খোয়া গেছে বা নষ্ট হয়েছে। এর ফলে দৈনন্দিন চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ জানান, সংকট নিরসনে চলতি মাসেই ২০ হাজার এবং আগামী মার্চের মধ্যে আরও ৪ লাখ নতুন কার্ড নিয়ে আসা হবে। বর্তমানে দিনে মেট্রোরেলে প্রায় সাড়ে তিন লাখ যাত্রী চলাচল করছেন।
যাত্রীদের দাবি, দ্রুত নতুন কার্ড সরবরাহের মাধ্যমে এই সংকট সমাধান করা হোক, যেন যাতায়াত আরও সহজ হয়।
যাত্রীরা বলছেন, কার্ডের অভাবে তাদের প্রতিদিন সময় এবং ভোগান্তি বেড়ে যাচ্ছে। মিরপুর থেকে গুলিস্তান বা উত্তরা থেকে মতিঝিল যাত্রায় টিকিট পেতে এক থেকে দেড় ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) জানিয়েছে, মেট্রোরেলের যাত্রা শুরুতে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার একক যাত্রা কার্ড থাকলেও দুই বছরের ব্যবধানে অধিকাংশ কার্ড খোয়া গেছে বা নষ্ট হয়েছে। এর ফলে দৈনন্দিন চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ জানান, সংকট নিরসনে চলতি মাসেই ২০ হাজার এবং আগামী মার্চের মধ্যে আরও ৪ লাখ নতুন কার্ড নিয়ে আসা হবে। বর্তমানে দিনে মেট্রোরেলে প্রায় সাড়ে তিন লাখ যাত্রী চলাচল করছেন।
যাত্রীদের দাবি, দ্রুত নতুন কার্ড সরবরাহের মাধ্যমে এই সংকট সমাধান করা হোক, যেন যাতায়াত আরও সহজ হয়।