মোবাইল দিয়ে এভাবেই বিনোদন ভিডিও বানিয়ে মাসে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা আয় করেছেন জনিপ্রয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর, নয়ন, নালু ভাই ও বাতেন।
২০১৯ সালে নাগেশ্বরীর নেওয়াশী ইউনিয়নের নয়ন খান ফেসবুকে কয়েকটি ভিডিও পোস্ট করার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেন। সেসময় স্থানীয় বাজারে ভাতের হোটেল চালিয়ে সংসারের খরচ চালাতেন তিনি। তবে ভিডিও তৈরির প্রতি আগ্রহ থেকেই করোনাকালীন সময় ছোট ভাই নাঈম ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে শুরু করেন 'নয়ন হাব' নামের ফেসবুক পেজ।
নয়ন বলেন, "প্রথমদিকে ভিডিওগুলোতে তেমন ভিউ আসেনি। তবুও হাল ছাড়ি নাই। একসময় একটি ভিডিও ভাইরাল হলে নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করি। তখনই যোগ দেয় ইউসুফ শেখ ওরফে নালু ভাই। টিমে আরও যুক্ত হন আব্দুল আলীম, যাকে সবাই বাতেন নামে চিনি। আর ক্যামেরার পেছনের কারিগর ছোট ভাই নাঈম ইসলাম।"
তিনি আরও বলেন, তখন কোনো উন্নত সরঞ্জাম ছাড়াই মাত্র ১২ হাজার টাকার মোবাইল ফোন দিয়ে শুরু হয় তাদের যাত্রা।
নিজের দক্ষতা আর ইচ্ছাশক্তির জোরেই তারা দেখিয়ে দিয়েছেন, কঠোর পরিশ্রম আর সৃজনশীলতা দিয়ে কিভাবে সাফল্য অর্জন করা যায়।
নালু ভাই বলেন, "শুরুর দিকে পরিবারের সদস্য এবং আশপাশের মানুষের বাঁকা দৃষ্টি উপেক্ষা করেই কন্টেন্ট তৈরি চালিয়ে যাই। ধীরে ধীরে আমাদের অধিকাংশ ভিডিও ভাইরাল হতে শুরু করে। জনপ্রিয়তা ছাড়িয়ে যায় নিজ এলাকা থেকে সারা দেশে।"
২০২১ সালের জুন-জুলাইয়ে প্রথমবারের মতো ৮০ হাজার টাকা আয় করেন নয়ন। এরপর ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের সময় একবারেই ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত উত্তোলন করেন। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে তাদের পাঁচটি ফেসবুক পেজ এবং দুটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে।
ফেসবুক থেকে আয় কিছুটা কমে এলেও ইউটিউবে নিয়মিত কন্টেন্ট পোস্ট করছেন তারা। মাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করছেন, যা দেশের রেমিটেন্স খাতেও ভূমিকা রাখছে।
তাদের সাফল্য প্রমাণ করে, সৃজনশীল চিন্তা এবং নিরলস পরিশ্রম মানুষকে যেকোনো সীমাবদ্ধতা পেরিয়ে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে পারে। তারা এখন দেশের উদীয়মান কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য অনুপ্রেরণার নাম।
২০১৯ সালে নাগেশ্বরীর নেওয়াশী ইউনিয়নের নয়ন খান ফেসবুকে কয়েকটি ভিডিও পোস্ট করার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেন। সেসময় স্থানীয় বাজারে ভাতের হোটেল চালিয়ে সংসারের খরচ চালাতেন তিনি। তবে ভিডিও তৈরির প্রতি আগ্রহ থেকেই করোনাকালীন সময় ছোট ভাই নাঈম ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে শুরু করেন 'নয়ন হাব' নামের ফেসবুক পেজ।
নয়ন বলেন, "প্রথমদিকে ভিডিওগুলোতে তেমন ভিউ আসেনি। তবুও হাল ছাড়ি নাই। একসময় একটি ভিডিও ভাইরাল হলে নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করি। তখনই যোগ দেয় ইউসুফ শেখ ওরফে নালু ভাই। টিমে আরও যুক্ত হন আব্দুল আলীম, যাকে সবাই বাতেন নামে চিনি। আর ক্যামেরার পেছনের কারিগর ছোট ভাই নাঈম ইসলাম।"
তিনি আরও বলেন, তখন কোনো উন্নত সরঞ্জাম ছাড়াই মাত্র ১২ হাজার টাকার মোবাইল ফোন দিয়ে শুরু হয় তাদের যাত্রা।
নিজের দক্ষতা আর ইচ্ছাশক্তির জোরেই তারা দেখিয়ে দিয়েছেন, কঠোর পরিশ্রম আর সৃজনশীলতা দিয়ে কিভাবে সাফল্য অর্জন করা যায়।
নালু ভাই বলেন, "শুরুর দিকে পরিবারের সদস্য এবং আশপাশের মানুষের বাঁকা দৃষ্টি উপেক্ষা করেই কন্টেন্ট তৈরি চালিয়ে যাই। ধীরে ধীরে আমাদের অধিকাংশ ভিডিও ভাইরাল হতে শুরু করে। জনপ্রিয়তা ছাড়িয়ে যায় নিজ এলাকা থেকে সারা দেশে।"
২০২১ সালের জুন-জুলাইয়ে প্রথমবারের মতো ৮০ হাজার টাকা আয় করেন নয়ন। এরপর ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের সময় একবারেই ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত উত্তোলন করেন। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে তাদের পাঁচটি ফেসবুক পেজ এবং দুটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে।
ফেসবুক থেকে আয় কিছুটা কমে এলেও ইউটিউবে নিয়মিত কন্টেন্ট পোস্ট করছেন তারা। মাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করছেন, যা দেশের রেমিটেন্স খাতেও ভূমিকা রাখছে।
তাদের সাফল্য প্রমাণ করে, সৃজনশীল চিন্তা এবং নিরলস পরিশ্রম মানুষকে যেকোনো সীমাবদ্ধতা পেরিয়ে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে পারে। তারা এখন দেশের উদীয়মান কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য অনুপ্রেরণার নাম।