গাজীপুরের টঙ্গীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মিরাজ নামে সাত বছরের এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে টঙ্গীর দত্তপাড়া হাজী মার্কেট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। অগ্নিকাণ্ডে বসতবাড়ির সাতটি টিনশেড ঘর সম্পূর্ণভাবে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
মিরাজ কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী থানার মইদাম গ্রামের বাসিন্দা খোরশেদ আলমের ছেলে। পরিবারটি টঙ্গীর দত্তপাড়ায় ভাড়া থাকত। তার বাবা রিকশাচালক।
মিরাজ রাতের খাবার খেয়ে দাদির সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়েছিল। কিছুক্ষণ পর দাদি ঘরের দরজা তালাবদ্ধ করে বাইরে যান। এই সময় হঠাৎ ঘরে আগুন ধরে গেলে তালাবদ্ধ থাকায় মিরাজ ঘর থেকে বের হতে পারেনি। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন পুরো বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও শিশুটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
খবর পেয়ে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু তার আগেই পুরো বসতবাড়ি আগুনে পুড়ে যায় এবং শিশু মিরাজের মৃত্যু ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শাহিন আলম নিশ্চিত করেছেন যে দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভানো সম্ভব হয়েছে, তবে আগুনে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের ওসি মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মিরাজ কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী থানার মইদাম গ্রামের বাসিন্দা খোরশেদ আলমের ছেলে। পরিবারটি টঙ্গীর দত্তপাড়ায় ভাড়া থাকত। তার বাবা রিকশাচালক।
মিরাজ রাতের খাবার খেয়ে দাদির সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়েছিল। কিছুক্ষণ পর দাদি ঘরের দরজা তালাবদ্ধ করে বাইরে যান। এই সময় হঠাৎ ঘরে আগুন ধরে গেলে তালাবদ্ধ থাকায় মিরাজ ঘর থেকে বের হতে পারেনি। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন পুরো বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও শিশুটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
খবর পেয়ে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু তার আগেই পুরো বসতবাড়ি আগুনে পুড়ে যায় এবং শিশু মিরাজের মৃত্যু ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শাহিন আলম নিশ্চিত করেছেন যে দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভানো সম্ভব হয়েছে, তবে আগুনে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের ওসি মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।