গাজীপুরের টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা ময়দান দখল নিয়ে সংঘর্ষের পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ৪ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে মাওলানা যোবায়ের ও সাদপন্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে ৩ জন নিহত এবং ৩৫ জন আহত হন। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০ ডিসেম্বর থেকে জোর ইজতেমা শুরু হওয়ার কথা। সেই উপলক্ষে মুসল্লিরা টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠে আসতে থাকেন। মুসল্লিদের একটি পক্ষ মাঠে প্রবেশের চেষ্টা করলে অন্য পক্ষ বাধা দেয়। এ নিয়ে হাতাহাতি শুরু হয়, যা দ্রুত সংঘর্ষে রূপ নেয়।
সংঘর্ষে নিহতরা হলেন- কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানার বাসিন্দা বাচ্চু মিয়া (৭০), ঢাকার দক্ষিণখানের বেলাল (৬০) এবং বেলাল হোসেন (৫৫)।
আহতদের মধ্যে গুরুতর কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। টঙ্গী আহসানউল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
সংঘর্ষের পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া মুসল্লিদের মধ্যে থেমে থেমে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটছে।
বিশ্ব ইজতেমা ময়দানকে কেন্দ্র করে মাওলানা যোবায়ের ও সাদপন্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই উত্তেজনা চলছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে মাওলানা যোবায়ের ও সাদপন্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে ৩ জন নিহত এবং ৩৫ জন আহত হন। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০ ডিসেম্বর থেকে জোর ইজতেমা শুরু হওয়ার কথা। সেই উপলক্ষে মুসল্লিরা টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠে আসতে থাকেন। মুসল্লিদের একটি পক্ষ মাঠে প্রবেশের চেষ্টা করলে অন্য পক্ষ বাধা দেয়। এ নিয়ে হাতাহাতি শুরু হয়, যা দ্রুত সংঘর্ষে রূপ নেয়।
সংঘর্ষে নিহতরা হলেন- কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানার বাসিন্দা বাচ্চু মিয়া (৭০), ঢাকার দক্ষিণখানের বেলাল (৬০) এবং বেলাল হোসেন (৫৫)।
আহতদের মধ্যে গুরুতর কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। টঙ্গী আহসানউল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
সংঘর্ষের পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া মুসল্লিদের মধ্যে থেমে থেমে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটছে।
বিশ্ব ইজতেমা ময়দানকে কেন্দ্র করে মাওলানা যোবায়ের ও সাদপন্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই উত্তেজনা চলছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।