যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বিভিন্ন ইস্যুতে আবারও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
এদিনের ব্রিফিংয়ে আসাম-ত্রিপুরা দখলের পক্ষে দেওয়া মন্তব্য, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা ও শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞার মতো বিভিন্ন প্রসঙ্গ উঠে আসে।
এ বিষয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘‘আমি এ ধরনের মন্তব্য সম্পর্কে অবগত নই। আপনার বলা তথ্য ছাড়া আমি এ বিষয়ে অন্য কিছু জানি না। তাই প্রসঙ্গ না জেনে আমি এ বিষয়ে মন্তব্য করব না।’’
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে মিলার বলেন, ‘‘আমরা বিশ্বাস করি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা থাকা উচিত এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে সম্মান করা উচিত। এ ধরনের বিষয়গুলো আইনের শাসন ও সংবাদপত্রের প্রতি সম্মান বজায় রেখে মোকাবিলা করা উচিত।’’
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের পরিস্থিতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘‘আমরা এই ঘটনার দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছি এবং সংঘাত ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন। রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট সমাধানে সহায়তা করা আমাদের জন্য অগ্রাধিকার। বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করি এবং রোহিঙ্গাদের সহায়তায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব।’’
বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। তবে বিষয়টি নিয়ে পরে প্রতিক্রিয়া জানাবেন বলে উল্লেখ করেন।
এই ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছে।
এদিনের ব্রিফিংয়ে আসাম-ত্রিপুরা দখলের পক্ষে দেওয়া মন্তব্য, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা ও শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞার মতো বিভিন্ন প্রসঙ্গ উঠে আসে।
এ বিষয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘‘আমি এ ধরনের মন্তব্য সম্পর্কে অবগত নই। আপনার বলা তথ্য ছাড়া আমি এ বিষয়ে অন্য কিছু জানি না। তাই প্রসঙ্গ না জেনে আমি এ বিষয়ে মন্তব্য করব না।’’
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে মিলার বলেন, ‘‘আমরা বিশ্বাস করি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা থাকা উচিত এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে সম্মান করা উচিত। এ ধরনের বিষয়গুলো আইনের শাসন ও সংবাদপত্রের প্রতি সম্মান বজায় রেখে মোকাবিলা করা উচিত।’’
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের পরিস্থিতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘‘আমরা এই ঘটনার দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছি এবং সংঘাত ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন। রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট সমাধানে সহায়তা করা আমাদের জন্য অগ্রাধিকার। বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করি এবং রোহিঙ্গাদের সহায়তায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব।’’
বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। তবে বিষয়টি নিয়ে পরে প্রতিক্রিয়া জানাবেন বলে উল্লেখ করেন।
এই ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছে।