মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ২০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রধান উপদেষ্টাকে বহনকারী একটি ফ্লাইট মিশরের উদ্দেশে রওনা হয়।
এর আগে বিকেলে প্রধান ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে ব্রিফিং করেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। তিনি জানান, বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশের সরকারপ্রধান ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দেবেন, যার মধ্যে ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক, পাকিস্তান ও মালয়েশিয়া রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, কায়রোতে অনুষ্ঠিতব্য ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ইনভেস্টিং ইন ইয়ুথ অ্যান্ড সাপোর্টিং স্মল মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ, শেপিং টুমরো’স ইকোনমি’। এ সম্মেলনটি সদস্য দেশগুলোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ভবিষ্যতের অর্থনীতির জন্য যুব ও এমএসএমই খাতের গুরুত্ব তুলে ধরবে। বাংলাদেশের তরুণদের নিয়ে বৈশ্বিক মঞ্চে কাজ করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা এখানে যোগ দিচ্ছেন এবং এসএমই খাতে বাংলাদেশের অবস্থান কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যায়, সেই বিষয়গুলো আলোচনার জন্য উঠে আসবে।
এছাড়া, ডি-৮ সংগঠনটি বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও তুরস্কের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের ১৫ জুন ইস্তাম্বুল ঘোষণার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর লক্ষ্য হচ্ছে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সদস্য দেশগুলোর অবস্থান শক্তিশালী করা, বাণিজ্য সম্পর্কের বিস্তৃতি, নতুন অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টি এবং আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় সদস্য দেশগুলোর অংশগ্রহণ বাড়ানো।
এর আগে বিকেলে প্রধান ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে ব্রিফিং করেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। তিনি জানান, বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশের সরকারপ্রধান ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দেবেন, যার মধ্যে ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক, পাকিস্তান ও মালয়েশিয়া রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, কায়রোতে অনুষ্ঠিতব্য ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ইনভেস্টিং ইন ইয়ুথ অ্যান্ড সাপোর্টিং স্মল মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ, শেপিং টুমরো’স ইকোনমি’। এ সম্মেলনটি সদস্য দেশগুলোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ভবিষ্যতের অর্থনীতির জন্য যুব ও এমএসএমই খাতের গুরুত্ব তুলে ধরবে। বাংলাদেশের তরুণদের নিয়ে বৈশ্বিক মঞ্চে কাজ করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা এখানে যোগ দিচ্ছেন এবং এসএমই খাতে বাংলাদেশের অবস্থান কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যায়, সেই বিষয়গুলো আলোচনার জন্য উঠে আসবে।
এছাড়া, ডি-৮ সংগঠনটি বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও তুরস্কের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের ১৫ জুন ইস্তাম্বুল ঘোষণার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর লক্ষ্য হচ্ছে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সদস্য দেশগুলোর অবস্থান শক্তিশালী করা, বাণিজ্য সম্পর্কের বিস্তৃতি, নতুন অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টি এবং আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় সদস্য দেশগুলোর অংশগ্রহণ বাড়ানো।