ইউক্রেনকে দেওয়া সামরিক সহায়তা সমন্বয়ের দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্র থেকে ন্যাটোর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ন্যাটোর কর্মকর্তারা মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এই পরিবর্তনের ফলে, ন্যাটো ইউক্রেন যুদ্ধে আরও সক্রিয় ও প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখতে পারবে। নতুন এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে "ন্যাটো সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যান্ড ট্রেনিং ফর ইউক্রেন" (নেসাতু), এবং এটি জার্মানির উইসবাডেনে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি ক্লে ব্যারাকসে অবস্থিত।
ন্যাটোর সুপ্রিম হেডকোয়ার্টার অ্যালাইড পাওয়ারস ইউরোপ (শেপ) জানায়, তারা যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ শুরু করেছে। এই দায়িত্ব হস্তান্তরের ফলে, ইউক্রেনের সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ আরও সংগঠিতভাবে পরিচালিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তা এবং ন্যাটোর সুপ্রিম কমান্ডার জেনারেল ক্রিস্টোফার জি ক্যাভোলি বলেন, "ইউক্রেনকে শক্তিশালী অবস্থানে রাখতে নেসাতু গঠন করা হয়েছে, যা ইউক্রেন এবং ন্যাটোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।"
আগে, ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ৫০টি দেশের "রামস্টেইন গ্রুপ" নামক একটি জোটের হাতে ছিল। এই জোটের প্রথম বৈঠক জার্মানির রামস্টেইনে অনুষ্ঠিত হওয়ায় এ নামকরণ করা হয়।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ট্রাম্প ২০ জানুয়ারি শপথ নেওয়ার পর, ইউক্রেন যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা কীভাবে প্রভাবিত হবে, তা নিয়ে কূটনীতিকরা অনিশ্চিত। তিনি ইউক্রেনকে অতিরিক্ত সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিরুদ্ধে এবং যুদ্ধ দ্রুত শেষ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো পরিকল্পনা তিনি প্রকাশ করেননি।
ন্যাটোর সুপ্রিম হেডকোয়ার্টার অ্যালাইড পাওয়ারস ইউরোপ (শেপ) জানায়, তারা যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ শুরু করেছে। এই দায়িত্ব হস্তান্তরের ফলে, ইউক্রেনের সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ আরও সংগঠিতভাবে পরিচালিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তা এবং ন্যাটোর সুপ্রিম কমান্ডার জেনারেল ক্রিস্টোফার জি ক্যাভোলি বলেন, "ইউক্রেনকে শক্তিশালী অবস্থানে রাখতে নেসাতু গঠন করা হয়েছে, যা ইউক্রেন এবং ন্যাটোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।"
আগে, ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ৫০টি দেশের "রামস্টেইন গ্রুপ" নামক একটি জোটের হাতে ছিল। এই জোটের প্রথম বৈঠক জার্মানির রামস্টেইনে অনুষ্ঠিত হওয়ায় এ নামকরণ করা হয়।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ট্রাম্প ২০ জানুয়ারি শপথ নেওয়ার পর, ইউক্রেন যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা কীভাবে প্রভাবিত হবে, তা নিয়ে কূটনীতিকরা অনিশ্চিত। তিনি ইউক্রেনকে অতিরিক্ত সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিরুদ্ধে এবং যুদ্ধ দ্রুত শেষ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো পরিকল্পনা তিনি প্রকাশ করেননি।