আত্মীয়ের প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করতেন মায়ুর তারাপারা। তবে কাজের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু চাকরি ছাড়ার কথা পরিবারকে বলার সাহসও পাচ্ছিলেন না মায়ুর। অবশেষে চাকরিতে নিজেকে অযোগ্য প্রমাণ করতে নিজের ৪টি আঙুল কেটে ফেলেছেন তিনি।এমনটাই ঘটেছে ভারতের গুজরাটে। খবর গালফ নিউজের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলিশের কাছে মায়ুর তারাপারা দাবি করেন মোটরসাইকেলে করে বন্ধুর বাড়িতে যাওয়ার সময় অজ্ঞান হয়ে যান তিনি। জ্ঞান ফিরলে দেখতে পান হাতের চারটি আঙুল নেই তার।কালো জাদুর উদ্দেশ্যে তার আঙুল কেটে নেওয়া হয়েছে এমন ধারণা থেকেই তদন্ত শুরু করে পুলিশ। তবে সিসিটিভি ফুটেজ ও বিভিন্ন আলামত বিশ্লেষণ করে মায়ুরের গল্পে কিছু অসঙ্গতি পায় পুলিশ।
ক্রাইম ব্রাঞ্চের ডিটেকশন (ডিসিবি) ইউনিট তদন্তে দেখতে পায়, তার ফোন, টাকা, মোটরসাইকেল কিছুই খোয়া যায়নি। তার ওপর হামলার কোনো আলামত না পাওয়ায় তাকে জেরা করে পুলিশ।
আর এতেই আঙুল কাটার কথা স্বীকার করে নেন মায়ুর। পুলিশ জানতে পারে ঘটনার কিছুদিন আগে একটি ছুরি কেনেন মায়ুর। সেই ছুরি দিয়ে গত ৮ ডিসেম্বর নিজের আঙুল কেটে ফেলেন। রক্ত প্রবাহ বন্ধ করতে কনুইয়ের কাছে রশি দিয়ে বেঁধে ফেলেন। কাটা আঙুল ও ছুরি আলাদা ব্যাগে ঢুকিয়ে ফেলে দেন।
কেটে ফেলা তিনটি আঙুল ও ছুড়ি উদ্ধার করেছে পুলিশ। এক বিবৃতিতে ক্রাইম ব্রাঞ্চ জানিয়েছে, ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি চাকরি ছাড়ার কথা পরিবারকে বলতে সাহস পাচ্ছিলেন না। কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে তার কাজ নির্ভর করে টাইপিং দক্ষতার ওপর। ফলে নিজের আঙুল কেটে ফেলে নিজেকে ওই চাকরির জন্য অদক্ষ হিসেবে দেখাতে চেয়েছিলেন তিনি। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আরো গভীর তদন্ত করছে পুলিশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলিশের কাছে মায়ুর তারাপারা দাবি করেন মোটরসাইকেলে করে বন্ধুর বাড়িতে যাওয়ার সময় অজ্ঞান হয়ে যান তিনি। জ্ঞান ফিরলে দেখতে পান হাতের চারটি আঙুল নেই তার।কালো জাদুর উদ্দেশ্যে তার আঙুল কেটে নেওয়া হয়েছে এমন ধারণা থেকেই তদন্ত শুরু করে পুলিশ। তবে সিসিটিভি ফুটেজ ও বিভিন্ন আলামত বিশ্লেষণ করে মায়ুরের গল্পে কিছু অসঙ্গতি পায় পুলিশ।
ক্রাইম ব্রাঞ্চের ডিটেকশন (ডিসিবি) ইউনিট তদন্তে দেখতে পায়, তার ফোন, টাকা, মোটরসাইকেল কিছুই খোয়া যায়নি। তার ওপর হামলার কোনো আলামত না পাওয়ায় তাকে জেরা করে পুলিশ।
আর এতেই আঙুল কাটার কথা স্বীকার করে নেন মায়ুর। পুলিশ জানতে পারে ঘটনার কিছুদিন আগে একটি ছুরি কেনেন মায়ুর। সেই ছুরি দিয়ে গত ৮ ডিসেম্বর নিজের আঙুল কেটে ফেলেন। রক্ত প্রবাহ বন্ধ করতে কনুইয়ের কাছে রশি দিয়ে বেঁধে ফেলেন। কাটা আঙুল ও ছুরি আলাদা ব্যাগে ঢুকিয়ে ফেলে দেন।
কেটে ফেলা তিনটি আঙুল ও ছুড়ি উদ্ধার করেছে পুলিশ। এক বিবৃতিতে ক্রাইম ব্রাঞ্চ জানিয়েছে, ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি চাকরি ছাড়ার কথা পরিবারকে বলতে সাহস পাচ্ছিলেন না। কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে তার কাজ নির্ভর করে টাইপিং দক্ষতার ওপর। ফলে নিজের আঙুল কেটে ফেলে নিজেকে ওই চাকরির জন্য অদক্ষ হিসেবে দেখাতে চেয়েছিলেন তিনি। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আরো গভীর তদন্ত করছে পুলিশ।