ইজতেমার মাঠ দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুক পোস্ট দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি ওই সংঘর্ষকে ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’ উল্লেখ করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের শান্ত ও ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্টে তিনি গতকালের ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরেন। হাসনাত আবদুল্লাহ জানান, সাদ-সমর্থিত ‘সচেতন ছাত্র সমাজ’ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করলে এবং মাওলানা সাদের ভিসার জন্য বাসভবন ঘেরাও করার কর্মসূচি দেওয়া হলে তারা টঙ্গীতে গিয়ে সাদপন্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। আলোচনা শেষে তারা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন এবং মাওলানা সাদের ভিসা সমস্যার সমাধান নিয়ে পুনরায় আলোচনা করার প্রতিশ্রুতি দেন।
তিনি আরও জানান, আলোচনায় তারা স্পষ্ট করেন যে, এটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয় এবং কাকরাইলে আলেমদের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এরপর, দিবাগত রাত ২টায় কাকরাইলে মাওলানা মাহফুজুল হক এবং মাওলানা মামুনুল হকের উপস্থিতিতে আলোচনা শুরু হয়। কিন্তু সেখানে সাদপন্থীদের একজন মুফতির একটি পোস্টের মাধ্যমে খণ্ডিত ভিডিও প্রচার করা হয়, যেখানে বলা হয়, তারা সাদপন্থীদের জোর করার অনুমতি দিয়েছেন, যা তাদের সিদ্ধান্তের বিপরীত ছিল।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আলোচনাকালে তারা সাদপন্থীদের জানিয়ে দেন যে, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ইজতেমার মাঠে প্রবেশ করা তাদের জন্য অগ্রহণযোগ্য।
তিনি তার পোস্টে সব ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে শান্ত থাকার এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, তাবলিগসহ ধর্মীয় বিষয়ে ওলামায়ে কেরামের মাধ্যমেই সমাধান আসবে, এবং দেশের শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব সবার।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্টে তিনি গতকালের ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরেন। হাসনাত আবদুল্লাহ জানান, সাদ-সমর্থিত ‘সচেতন ছাত্র সমাজ’ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করলে এবং মাওলানা সাদের ভিসার জন্য বাসভবন ঘেরাও করার কর্মসূচি দেওয়া হলে তারা টঙ্গীতে গিয়ে সাদপন্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। আলোচনা শেষে তারা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন এবং মাওলানা সাদের ভিসা সমস্যার সমাধান নিয়ে পুনরায় আলোচনা করার প্রতিশ্রুতি দেন।
তিনি আরও জানান, আলোচনায় তারা স্পষ্ট করেন যে, এটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয় এবং কাকরাইলে আলেমদের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এরপর, দিবাগত রাত ২টায় কাকরাইলে মাওলানা মাহফুজুল হক এবং মাওলানা মামুনুল হকের উপস্থিতিতে আলোচনা শুরু হয়। কিন্তু সেখানে সাদপন্থীদের একজন মুফতির একটি পোস্টের মাধ্যমে খণ্ডিত ভিডিও প্রচার করা হয়, যেখানে বলা হয়, তারা সাদপন্থীদের জোর করার অনুমতি দিয়েছেন, যা তাদের সিদ্ধান্তের বিপরীত ছিল।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আলোচনাকালে তারা সাদপন্থীদের জানিয়ে দেন যে, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ইজতেমার মাঠে প্রবেশ করা তাদের জন্য অগ্রহণযোগ্য।
তিনি তার পোস্টে সব ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে শান্ত থাকার এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, তাবলিগসহ ধর্মীয় বিষয়ে ওলামায়ে কেরামের মাধ্যমেই সমাধান আসবে, এবং দেশের শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব সবার।