মোবাইল রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ওয়েভের ভিত্তিতে কাজ করে। বিজ্ঞানীরা পরামর্শ দিচ্ছেন, বিকিরণ থেকে বাঁচতে মাথা থেকে যতটা সম্ভব মোবাইল দূরে রাখতে হবে। কারণ মোবাইলের কাছাকাছি শরীরের যেসব কোষ থাকে, সেগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মোবাইল থেকে শরীরের দূরত্ব বাড়লে কোষ কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একটানা অনেক সময় মোবাইলে কথা বললে নানা রকম সমস্যা তৈরি হতে পারে। জরুরি প্রয়োজনে মোবাইলে বেশি সময় ধরে কথা বলতে হলে যেসব নিয়ম মানতে হবে জেনে নিন।
মোবাইলে টানা ৩ থেকে ৪ মিনিট পর্যন্ত কথা বলা মোটামুটি নিরাপদ। লম্বা সময় ধরে মোবাইলে কথা বলার সময় মাসলগুলো ক্লান্ত হয়ে যায়। যে কানে ফোন লাগিয়ে কথা বলা হয়, ওই কানে কম শোনার প্রবণতা তৈরি হয়। একটানা অনেক সময় কথা বললে মাথা ব্যথা শুরু হতে পারে। টানা ১০ মিনিট কথা বলার পরে মোবাইল গরম হয়ে যায়। এদিকে মানুষের কানে একটা ‘হেয়ার সেল’ থাকে। দীর্ঘক্ষণ মোবাইলে কথা বললে কানের হেয়ার সেলও গরম হয়ে যায় এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
মোবাইলে টানা ৩ থেকে ৪ মিনিট পর্যন্ত কথা বলা মোটামুটি নিরাপদ। লম্বা সময় ধরে মোবাইলে কথা বলার সময় মাসলগুলো ক্লান্ত হয়ে যায়। যে কানে ফোন লাগিয়ে কথা বলা হয়, ওই কানে কম শোনার প্রবণতা তৈরি হয়। একটানা অনেক সময় কথা বললে মাথা ব্যথা শুরু হতে পারে। টানা ১০ মিনিট কথা বলার পরে মোবাইল গরম হয়ে যায়। এদিকে মানুষের কানে একটা ‘হেয়ার সেল’ থাকে। দীর্ঘক্ষণ মোবাইলে কথা বললে কানের হেয়ার সেলও গরম হয়ে যায় এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়।