ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনপন্থী কণ্ঠস্বরকে থামানোর অভিযোগ নতুন নয়। মালিক প্রতিষ্ঠান মেটা ইচ্ছাকৃতভাবে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কথা বলা এবং গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবেদন প্রচারে বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিবিসির এক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাজা সংঘাতের পর ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন দর্শক ও পাঠকদের কাছে পৌঁছাতে দেয়া হচ্ছে না। গাজা ও পশ্চিম তীরের সংবাদমাধ্যমগুলোর ফেসবুক পেজে দর্শক সম্পৃক্ততা ৭৭% হ্রাস পেয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচও (এইচআরডব্লিউ) জানিয়েছে, গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের সময় মেটা সিস্টেমেটিকভাবে ফিলিস্তিনপন্থী বার্তা দমন করেছে। ফিলিস্তিনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম যেমন প্যালেস্টাইন টিভি, ওয়াফা নিউজ এজেন্সি, এবং আল-ওয়াতান নিউজের পেজেও এ নিয়ন্ত্রণ দেখা গেছে।
বিবিসি জানায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফিলিস্তিনিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। তবে গাজা যুদ্ধের পর থেকে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ফিলিস্তিন সংক্রান্ত পোস্ট ও মন্তব্যের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। এতে ফিলিস্তিনি বার্তাগুলো শ্রোতা ও পাঠকের কাছে পৌঁছানোর পথ সংকুচিত হচ্ছে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিবিসির এক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাজা সংঘাতের পর ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন দর্শক ও পাঠকদের কাছে পৌঁছাতে দেয়া হচ্ছে না। গাজা ও পশ্চিম তীরের সংবাদমাধ্যমগুলোর ফেসবুক পেজে দর্শক সম্পৃক্ততা ৭৭% হ্রাস পেয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচও (এইচআরডব্লিউ) জানিয়েছে, গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের সময় মেটা সিস্টেমেটিকভাবে ফিলিস্তিনপন্থী বার্তা দমন করেছে। ফিলিস্তিনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম যেমন প্যালেস্টাইন টিভি, ওয়াফা নিউজ এজেন্সি, এবং আল-ওয়াতান নিউজের পেজেও এ নিয়ন্ত্রণ দেখা গেছে।
বিবিসি জানায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফিলিস্তিনিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। তবে গাজা যুদ্ধের পর থেকে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ফিলিস্তিন সংক্রান্ত পোস্ট ও মন্তব্যের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। এতে ফিলিস্তিনি বার্তাগুলো শ্রোতা ও পাঠকের কাছে পৌঁছানোর পথ সংকুচিত হচ্ছে।