রাশিয়ার কাজান শহরে ড্রোন হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইউক্রেনকে ধ্বংসযজ্ঞের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেন, হামলার জন্য কিয়েভকে কঠোর শাস্তি ভোগ করতে হবে এবং তারা অনুতপ্ত হবে।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) ইউক্রেনীয় সেনাদের চালানো ড্রোন হামলায় কাজান শহরের আবাসিক ভবন ও শিল্প কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রোববার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক বৈঠকে পুতিন এই হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, "যারা আমাদের ধ্বংস করার চেষ্টা করবে, তাদের আরও বড় ধ্বংসযজ্ঞের সম্মুখীন হতে হবে। আমাদের বিরুদ্ধে যা করেছে, তার জন্য তাদের অনুতাপ করতে হবে।"
এদিকে, রুশ সেনাদের হাতে আটক ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন ও হত্যার খবর প্রকাশ পেয়েছে। একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ২০২২ সালে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে অন্তত ১৪৭ জন ইউক্রেনীয় বন্দীকে হত্যা করেছে রুশ বাহিনী। শুধু চলতি বছরেই নিহত হয়েছে ১২৭ জন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অক্টোবর মাসে কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের ৯ জন বন্দীকে গুলি করে হত্যা করেছে রুশ সেনারা। এই ঘটনা যুদ্ধবন্দীদের সুরক্ষা ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে।
অন্যদিকে, ন্যাটোর সদস্যপদ পাওয়া নিয়ে আশার কথা জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। রোববার এক কূটনৈতিক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, "ইউক্রেনের সদস্যপদ পাওয়া রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। মিত্র দেশগুলো জানে, আমরা ন্যাটোর জন্য কী অবদান রাখতে পারি।" জেলেনস্কির এই বক্তব্য ইউক্রেনের ন্যাটো সদস্যপদ নিয়ে আলোচনা নতুন মাত্রা দিয়েছে।
যুদ্ধের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই ন্যাটো ও ইউক্রেনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে সংঘাতকে আরও জটিল করে তুলছে।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) ইউক্রেনীয় সেনাদের চালানো ড্রোন হামলায় কাজান শহরের আবাসিক ভবন ও শিল্প কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রোববার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক বৈঠকে পুতিন এই হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, "যারা আমাদের ধ্বংস করার চেষ্টা করবে, তাদের আরও বড় ধ্বংসযজ্ঞের সম্মুখীন হতে হবে। আমাদের বিরুদ্ধে যা করেছে, তার জন্য তাদের অনুতাপ করতে হবে।"
এদিকে, রুশ সেনাদের হাতে আটক ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন ও হত্যার খবর প্রকাশ পেয়েছে। একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ২০২২ সালে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে অন্তত ১৪৭ জন ইউক্রেনীয় বন্দীকে হত্যা করেছে রুশ বাহিনী। শুধু চলতি বছরেই নিহত হয়েছে ১২৭ জন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অক্টোবর মাসে কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের ৯ জন বন্দীকে গুলি করে হত্যা করেছে রুশ সেনারা। এই ঘটনা যুদ্ধবন্দীদের সুরক্ষা ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে।
অন্যদিকে, ন্যাটোর সদস্যপদ পাওয়া নিয়ে আশার কথা জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। রোববার এক কূটনৈতিক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, "ইউক্রেনের সদস্যপদ পাওয়া রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। মিত্র দেশগুলো জানে, আমরা ন্যাটোর জন্য কী অবদান রাখতে পারি।" জেলেনস্কির এই বক্তব্য ইউক্রেনের ন্যাটো সদস্যপদ নিয়ে আলোচনা নতুন মাত্রা দিয়েছে।
যুদ্ধের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই ন্যাটো ও ইউক্রেনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে সংঘাতকে আরও জটিল করে তুলছে।